পুনর্ভবা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
তথ্য ও তথ্যসূত্র যোগ করা হলো
২৩ নং লাইন:
| right_tribs =
}}
'''পুনর্ভবা''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষায়]]: Punarbhaba) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি সীমান্ত নদীর নাম। নদীটির সর্বমোট দৈর্ঘ্য ১৬০ কিলোমিটার। পুনর্ভবা নদীটি জোয়ার-ভাটা প্রভাবিত নয়। এই নদীর তিনটি [[দিনাজপুরউপনদী]] শহররয়েছে, সেগুলো নদীরহলো অববাহিকায়[[টাঙ্গন অবস্থিত।নদী]], বর্তমানে[[কুলিক মৃতনদী]] ঘাঘরা,এবং গাবুরা,[[নাগর কাচাইনদী]]।<ref প্রভৃতিname="নদীকোষ">ড. নদীঅশোক একবিশ্বাস, সময়''বাংলাদেশের পুনর্ভবারইনদীকোষ'', উপনদীগতিধারা, ছিল।ঢাকা, এটিফেব্রুয়ারি ১৬০২০১১, পৃষ্ঠা ২৫৫-২৫৬।</ref> কিলোমিটার দীর্ঘ।

==উৎপত্তি==
পুনর্ভবা নদীর প্রধান উৎস ব্রাহ্মণপুর বরেন্দভূমি। [[১৭৮৭]] খ্রীষ্টাব্দে [[হিমালয়|হিমালয়ের]] বন্যায় প্রচণ্ড ভূমিধ্বসে সানুর নিকট এ নদীর পার্বত্য উৎসমুখ বন্ধ হয়ে যায়। নদীর গতিপথ উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত। বর্তমানে এ নদী [[ঠাকুরগাঁও জেলা|ঠাকুরগাঁও জেলার]] [[বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা|বালিয়াডাঙ্গি উপজেলার]] অবনমিত নিম্নভূমি থেকে উৎপন্ন হয়ে [[পদ্মা|পদ্মার]] একটি উপনদীতে পরিণত হয়েছে।<ref name="নদীকোষ"/>

== প্রবাহ পথ==
[[দিনাজপুর]] শহর এ নদীর অববাহিকায় অবস্থিত। বর্তমানে মৃত ঘাঘরা, গাবুরা, কাচাই প্রভৃতি নদী এক সময় পুনর্ভবারই উপনদী ছিল। নদীর গতিপথ উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত। [[আত্রাই]] থেকে কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে পুনর্ভবার উচ্চতর গতিপথ। দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর পুনর্ভবা [[ঢেপা]] নদী|ঢেপা নদীর]] সঙ্গে মিলিত হয়েছে, যা [[করতোয়া নদী|করতোয়া নদীর]] একটি শাখা নদী। [[দিনাজপুর]] শহরের ঠিক দক্ষিণে নদীটি পশ্চিম এবং পশ্চিম-কেন্দ্রীয় বরেন্দ্রভূমির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এর নদীবিস্তৃত ভূমির প্রশস্ততা ৩ থেকে ৮ কিলোমিটার। [[নবাবগঞ্জ জেলা|চাপাই নবাবগঞ্জ জেলার]] রোহানপুরের ঠিক দক্ষিণ দিকটি [[মহানন্দা নদী|মহানন্দা]] নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। পুনর্ভবার তিনটি [[উপনদী]] রয়েছে, সেগুলো হলো [[টাঙ্গন নদী|টাঙ্গন]], [[কুলিক]] এবং [[নাগর]]। টাঙ্গন নদীর রয়েছে একটি সুরক্ষিত নদীবিস্তৃত ভৃমি, যা পর্বত পাদদেশীয় সমভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত। কুলিক নদীর তীরবর্তী ভৃমি লক্ষণীয়ভাবে তরঙ্গায়িত। নাগর নদী দিনাজপুর জেলার পশ্চিম সীমানার বহু কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত। [[ভারত|ভারতের]] মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি পুনরায় ভোলাহাটের কাছে বাংলাদেশের সীমান্তসংলগ্ন হয়ে প্রবাহিত হয়েছে ; অতঃপর [[নবাবগঞ্জ জেলা|নবাবগঞ্জ জেলার]] মধ্য দিয়ে নবাবগঞ্জ শহরের দক্ষিণে পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে। নদীটি জোয়ার ভাটা প্রভাবিত নয়।
 
== তথ্যসূত্র ==