আমির খসরু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arif Mohammad Khan (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Iqsrb722-এর করা 1836865 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
২৩ নং লাইন:
তিনি উত্তর প্রদেশের [[পাতিয়ালা]] এ জন্মগ্রহ করেন। তার পিতার নাম ছিল আমির সাইফ উদ-দিন মাহমুদ, একজন তুর্কি। তার মা ছিলেন এক রাজপুত কন্যা। তিনি প্রথম আট বছর বয়েসে প্রথম কবিতা লেখেন। ১২৭১ তার দিদা ১১৩ বছর বয়েসে মারা যাবার পর তিনি দুঃখিত হয়ে পড়েন। ১২৯৮ সালে তার মা ও ভাই মারা যান। এই ধাক্কাটি তার উপর বিভিশিকার মত আছড়ে পরে। বলা হয় যে তাকে সঙ্গীত এই অবস্থা থেকে বেরতে সাহায্য করে।
তিনি সুলতান বলবানের সৈনিক হিসেবে যোগদান করেন।অত্যন্ত সম্মানিত রয়েল কোর্টের বিধানসভা তার ফ্লে তার কবিতার দিকে মনোযোগ করেন। বলবানের পুত্র বুঘ্র খান তার গান শুনে মুগ্ধ হয়ে তাকে অসংখ্য সোনার কয়েন দিয়ে পুরস্কৃত করেন। তাকে তিনি বাংলার রাজা বানান কিন্তু তিনি দিল্লি তে ফিরে আসেন। জালালুদ্দিন খিলজি ক্ষমতায়ে আসার পর তাকে "আমারত" উপাধিতে সম্মানিত করেন। তখন থেকেই তার নাম " আমির খসরু "। পরে তিনি আলাউদ্দিন খিলজি ও তার পুত্র এর জন্য বেশ কিছু কবিতা ও গান লেখেন।
[[গুরু নিজামউদ্দীন (রহ) এর সাথে সাক্ষাৎ ]]
তার যখন ৮ বছর বয়স তখন তার মাতা তাকে পীর হজরত নিজামউদ্দীন আউলিয়া (রহ) এর দরবারে নিয়ে যান। তিনি খানকায় প্রবেশ না করে একটি কবিতা পাঠান পীরকে :-
"তু আঁ শাহী আইভানে কসরত
কবুতর গার নেশীনদ বাজ গারদদ
গরীব মুস্তাদমান্দী বর দর আমদ
বেয়ায়েদ আন্দরাওন ইয়া বাজ গারদদ"
→আপনি সেই শাহী মুজেযার চত্বর, যেখানে কবুতর এসে বসলে সৌভাগ্যের বাজপাখি হয়ে ফিরে যায়। গরীব, হতভাগা দুয়ারে দাঁড়িয়ে। সে কি প্রবেশ করবে নাকি ফিরে যাবে?
জবাবে নিজামউদ্দী ন বললেন :-
"বেয়ায়েদ আনদরাওন মর্দে হকীকত
কে বা মা এক নাফস শীদা গারদদ
গার এবলা বুওদ আঁ মর্দে নাদান
বে আঁ রাহ কে আমদ বাজ গারদদ "
→ প্রবেশ কর হে সত্যান্বেষী, কেননা আমিও এক আকাঙ্খী হৃদয় নিয়ে বসে আছি। যদি মূর্খ হও, হে হতভাগা তাহলে আপন পথে ফিরে যাও।
তখন তিনি খানকায় প্রবেশ করে নিজামউদ্দীন এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। এবং খোদাপ্রেমে নিজেকে উৎসর্গ করেন।
 
== কালানুক্রমিকভাবে জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা ==