নাসের হুসেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আরও দেখুন - নতুন অনুচ্ছেদ |
প্রারম্ভিক জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ |
||
৬ নং লাইন:
| nickname = নশন, নাস
| birth_date = {{Birth date and age|1968|3|28|df=y}}
| birth_place = [[
| death_date =
| death_place =
১৩ নং লাইন:
| batting = ডানহাতি
| bowling = ডানহাতি [[leg spin|লেগ ব্রেক]]
| role = [[
| international = true
| testdebutdate = ২৪ ফেব্রুয়ারি
৩২ নং লাইন:
| club1 = [[Essex County Cricket Club|এসেক্স]]
| year1 = ১৯৮৭-২০০৪
| club2 = [[
| year2 = ১৯৯১
|
| columns = 4
| column1 = [[
| matches1 = 96
| runs1 = 5764
৪৯ নং লাইন:
| best bowling1 = 0-15
| catches/stumpings1 = 67/–
| column2 = [[
| matches2 = 88
| runs2 = 2332
৬২ নং লাইন:
| best bowling2 = –
| catches/stumpings2 = 40
| column3 = [[
| matches3 = 334
| runs3 = 20698
৭৫ নং লাইন:
| best bowling3 = 1-38
| catches/stumpings3 = 350
| column4 = [[
| matches4 = 364
| runs4 = 10732
৯৪ নং লাইন:
'''নাসের হুসেন''', [[অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার|ওবিই]] ([[জন্ম]]: [[২৮ মার্চ]], [[১৯৬৮]]) ভারতের মাদ্রাজে জন্মগ্রহণকারী ব্রিটিশ-ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশিষ্ট ইংরেজ ক্রিকেটার। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] পক্ষে ১৯৮৭ থেকে ২০০৪ সাল মেয়াদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করেন। পাশাপাশি দলের অধিনায়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেছেন। এছাড়াও, ডানহাতে লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন তিনি। কাউন্টি ক্রিকেটে এসেক্স দলে খেলেন।
== প্রারম্ভিক জীবন ==
বাবা রাজা জো হোসেনের অনুপ্রেরণায় ক্রিকেটে হাতেখড়ি ঘটে। কিশোর অবস্থায় তাঁর পরিবার ইংল্যান্ডে অভিবাসিত হয়। ১৯৮৭ সালে এসেক্সের সদস্য হিসেবে যোগ দেন। বিদ্যালয়ে থাকাকালে স্পিন বোলার থেকে ব্যাটিংয়ের দিকে নজর দেন। এ সময় তিনি এসেক্সের পক্ষে বিভিন্ন বয়সভিত্তিক দলে খেলেন। ১৯৮৯ সালের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ৯৯০ রান তোলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ও লিস্ট-এ ক্রিকেটে ৬৫০-এরও অধিক খেলায় ত্রিশ সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেছেন।
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
কাউন্টি ক্রিকেটে চমকপ্রদ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করায় ইংল্যান্ড দলের সদস্যরূপে মনোনীত হন। কিন্তু আঘাতপ্রাপ্তি ও দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের প্রেক্ষিতে ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে]] তাঁর অংশগ্রহণ বেশ অনিয়মিত ছিল। ১৯৯০ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর ও ১৯৯৩ সালে তিনি আও চার খেলায় অংশ নেন। ১৯৯৬ সাল থেকে ইংল্যান্ডের নিয়মিত টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে অংশগ্রহণ করতে থাকেন তিনি।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ও লিস্ট-এ ক্রিকেটের ৬৫০-এরও অধিক খেলায় ত্রিশ সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেছেন। ১৯৯৭ সালে এজবাস্টনে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টে তিনি তার সর্বোচ্চ ২০৭ রান সংগ্রহ করেন। এ প্রসঙ্গে উইজডেন মন্তব্য করে যে, ‘প্রতিভাবানের স্পর্শে সমৃদ্ধ’।<ref>{{cite web|url=http://content-uk.cricinfo.com/statsguru/engine/match/63754.html|title=England v Australia Scorecard|work=ESPN Cricinfo.com|accessdate=2009-09-28}}</ref> সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৯৬ টেস্ট ও ৮৮টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।▼
▲
== অধিনায়কত্ব ==
কিশোর অবস্থায় অ্যালেক স্টুয়ার্টকে আদর্শ হিসেবে মানতেন। ১৯৯৯ সালে অধিনায়ক হিসেবে তাঁরই স্থলাভিষিক্ত হন। ২০০৩ সালে অবসর গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত ৪৫ টেস্টে ইংল্যান্ড দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি। বিদেশে চারটি সিরিজে ধারাবাহিকভাবে দলকে জয় এনে দেন ও টেস্টে তৃতীয় স্থান থেকে শীর্ষ পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষমতা দেখান তিনি। ফলশ্রুতিতে তাঁকে ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা তুখোড় অধিনায়ক হিসেবে চিত্রিত করা হয়। দ্য টাইমসের সংবাদদাতা সিমন বার্নস তাঁর সম্পর্কে লিখেন যে, অধিনায়ক হিসেবে তিনি সফল ও যোগ্য। অধিনায়কত্ব থেকে অবসর নেয়ার পর সময় ভবিষ্যতের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্টসের অভিষেক ঘটে। ঐ খেলায় হুসেন তার সেঞ্চুরি দেখেছিলেন।
অবসর পরবর্তীকালে স্কাই স্পোর্টসের ধারাভাষ্যকারের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৫ সালে প্লেয়িং উইদ ফায়ার শিরোনামে আত্মজীবনী লিখেন যা ব্রিটিশ স্পোর্টস বুক পুরস্কারের সেরা আত্মজীবনী শ্রেণীতে পুরস্কার পায়।
== তথ্যসূত্র ==
|