কলাম্বিডি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
45.113.88.2-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Dexbot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
২৯ নং লাইন:
ঘুঘু ও কবুতরের মধ্যে প্রকৃতিগতভাবে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। [[পক্ষীবিজ্ঞান|পক্ষীবিজ্ঞানীরা]] ছোটখাটো প্রজাতি বোঝাতে "ঘুঘু" ও অপেক্ষাকৃত বড় প্রজাতি বোঝাতে "কবুতর" ব্যবহার করেন। তবে এ ব্যাপারে ঐতিহ্যগত ও ঐতিহাসিকভাবে কোন ধরাবাধা নিয়ম মেনে চলা হয় না। সাধারণভাবে ঘুঘু বলতে [[তিলা ঘুঘু]] আর কবুতর বলতে [[জালালী কবুতর]] নয়তো [[গৃহপালিত কবুতর|পোষা কবুতরকে]] বোঝায়।
 
কবুতর ও ঘুঘু প্রজাতিভেদে বৃক্ষে, ঝোপঝাড়ে কিংবা মাটিতে শুকনো লতাপাতা, খড় বা অন্যান্য আবর্জনা দিয়ে আগোছালো বাসা বানায়। বাসায় এক থেকে দুইটি ডিম পাড়ে। বাবা মা দু'জনেই তা দেয় ও ছানাদের লালনপালন করে। ডিম ফোটার ৭ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে ছানারা বাসা ছেড়ে চলে যায়।<ref name="EoB">{{cite book |editor=Forshaw, Joseph|author= Crome, Francis H.J.|year=1991|title=Encyclopaedia of Animals: Birds|publisher= Merehurst Press|location=London|pages= 115–116|isbn= 1-85391-186-0}}</ref> কবুতর ও ঘুঘুর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এরা মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন করতে সক্ষম এবং মা ও বাবা উভয়েই সন্তানকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মাতৃদুগ্ধ খাওয়ায়। এই মাতৃদুগ্ধ কবুতর ও ঘুঘুর [[ক্রপ (অঙ্গ)|ক্রপে]] সৃষ্টি হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==