মসলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
মসলা গবেষণা
১৩ নং লাইন:
 
'ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি' ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে মসলার বাণিজ্য শুরু করলেও ডাচদের চাপে তারা সেখানে বেশি দিন টিকতে পারেনি। মাত্র ১৪ বছর পরেই ইন্দোনেশিয়া ছেড়ে তাদের বেরিয়ে আসতে হয়। তারপর তাদের বাণিজ্যিক স্বার্থ সীমাবদ্ধ ছিল ভারতবর্ষের মধ্যেই। তাদের মসলার বাণিজ্য এখানেই শেষ হয়। এরপর ধীরে ধীরে তারা ভারতবর্ষে নিজেদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেছিল। এক সময় মসলার বাণিজ্য করতে আসা কোম্পানি পরবর্তীতে এই ভারতবর্ষ রাজত্ব করে দু’শ’ বছর।<ref>http://www.risingbd.com/printnews.php?nssl=115329</ref><ref>http://anandabhuban.com.bd/detailsnews.php?nssl=49182f81e6a13cf5eaa496d51fea6406&nttl=06012015295#.VhIj0bxz-FQ</ref>
 
==মসলা গবেষণা==
বাংলাদেশে মসলা গবেষণার জন্য রয়েছে '[[মসলা গবেষণা কেন্দ্র]]' যা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অন্তর্গত। এটি [[বগুড়া]] শহর হতে প্রায় ১৮ কি. মি. উত্তরে [[শিবগঞ্জ উপজেলা]]র রায়নগর ইউনিয়নের ঐতিহাসিক [[মহাস্থানগড়|মহাস্থানগড়ের]] পার্শ্বে অবস্থিত। এর মোট আয়তন ২৮ হেক্টর। এই কেন্দ্রের অধীনে ৩ টি আঞ্চলিক কেন্দ্র (গাজীপুর, মাগুড়া ও কুমিল্লা) এবং ৭ টি উপ-কেন্দ্র (পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, সিলেট, মৌলভীবাজার, ফরিদপুর, বরিশাল ও খাগড়াছাড়ি) রয়েছে।<ref>http://spiceresearch.bogra.gov.bd/</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/মসলা' থেকে আনীত