সতীনাথ ভাদুড়ী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+ 6টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
১৯৩২ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত সতীনাথ পিতার সহকর্মীরূপে পূর্ণিয়া কোর্টে ওকালতি শুরু করেন। এই সময় নানাবিধ সমাজসেবামূলক কাজেও জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বলিপ্রথা ও মদের দোকানে পিকেটিং আন্দোলন। সাহিত্যচর্চা শুরু হয় এই সময়েই। বাড়ি বাড়ি বই সংগ্রহ করে পূর্ণিয়া গ্রন্থাগার স্থাপনে অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে পিতা ইন্দুভূষণের নামে গ্রন্থাগারটির নাম হয় [['ইন্দুভূষণ সাধারণ পাঠাগার']]। বলা যায় প্রায় তাঁর একক উদ্যমে বাংলা ম্যাগাজিন ক্লাব গঠন, [[সাহিত্যপাঠ]], স্মরণশক্তি প্রতযোগিতা, সাহিত্য আড্ডা প্রভৃতির প্রচলন হয়। এই কাজের সূত্রেই তিনি সনামধন্য সাহিত্যিক [[কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়|কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] স্নেহ সান্নিধ্য লাভ করেন। পাশাপাশি তাঁর রাজনৈতিক জীবনেরও সূচনা ঘটে। গান্ধীজীর অহিংস অসহযোগ আন্দোলন তাঁকে আকৃষ্ট করে এবং গান্ধীবাদী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।পুলিশের চোখ এড়িয়ে গভীর রাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে স্বাধীনতা আন্দোলনের বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন ঘরে ঘরে। ১৯৪০ সালের জানুয়ারি মাসে সতীনাথ ভাদুড়ী প্রথমবারের জন্য কারারুদ্ধ হন।<ref>SATINATH BHADURI RACHANABALI VOL-1 ,I S B N : 978-93-5020-049-0, june-2014 </ref>
 
==তথ্যসূত্র==
==<references/>==
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:১৯০৬-এ জন্ম]]