অনুশীলন সমিতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র প্রদান ও পরিবর্ধন করা হলো
পরিবর্ধন করা হলো
২২ নং লাইন:
 
== ময়মনসিংহ অনুশীলন সমিতি ==
ময়মনসিংহ অনুশীলন সমিতি গঠন করেন [[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]]। এই সমিতির সভ্য যারা দশ বছরের অধিক ব্রিটিশ সরকারের কারাগারে ছিলেন [[জ্ঞানেন্দ্রচন্দ্র মজুমদার]], রমেশচন্দ্র চৌধুরী, [[অমূল্যচন্দ্র অধিকারী]], প্রভাতচন্দ্র চক্রবর্তী, যোগেন্দ্রকিশোর ভট্টাচার্য, সতীশচন্দ্র রায়, নরেশচন্দ্র সোম, চন্দ্রকুমার ঘোষ, [[অমৃতলাল সরকার]], দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার, [[চারুচন্দ্র অধিকারী]], ব্রজেন্দ্র রায়, [[প্রতুলচন্দ্র ভট্টাচার্য]]। এছাড়াও যারা আরো অনেকে এই সমিতির সভ্য হয়েছিলেন এবং বিভিন্ন মেয়াদে কারাগারে ছিলেন এমন কয়েকজন হচ্ছেন [[পূর্ণ চক্রবর্তী]] পরেশচন্দ্র রায়, বিনয়েন্দ্র মোহন চৌধুরী, সুরাংশু অধিকারী, নরেন্দ্র ভট্টাচার্য, নরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য, কুমুদ চক্রবর্তী, মনীন্দ্র ভট্টাচার্য, অমিয়শঙ্কর মজুমদার, বিনয়েন্দ্র রায়, ডা. স্নেহময় চৌধুরী, ডা. নীহাররঞ্জন রায়, ভূপেশচন্দ্র রায়, দেবব্রত রায়, [[হরসুন্দর চক্রবর্তী]], যোগেশ দাস, যোগেন্দ্র চক্রবর্তী, তারাপ্রসন্ন বল, শরদিন্দু মজুমদার, প্রিয়নাথ রায় জমিদার, [[অমরেন্দ্রনাথ ঘোষ]], দ্বিজেন ভট্টাচার্য, বীরেন্দ্র চন্দ্র কোনা, বসন্ত রক্ষিত ও কুলদা চক্রবর্তী প্রমুখ। ময়মনসিংহ অনুশীলন সমিতির গৃহী সভ্য ছিলেন চারুচন্দ্র রায়, ডা. বিপিনচন্দ্র সেন, গোপী রমণ গোস্বামী ও দুর্গা ভৌমিক।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৮৪, ২১২-২১৩।</ref>
 
==প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকাল==