ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১১ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
প্রবেশিকা পরীক্ষার ঠিক আগে [[১৯০৮]] সালে বিপ্লবী কাজের জন্য গ্রেপ্তার হলে প্রথাগত শিক্ষার ইতি হয়। ১৯০৬ সালে [[অনুশীলন সমিতি]]তে যোগ দেন। জাতীয়ভাবে অনুপ্রাণিত হয়ে ব্যায়াম প্রতিষ্ঠান গঠন করে নিজ জেলায় বিপ্লবী ঘাটি তৈরি করতে থাকেন। ১৯০৯ সালে ঢাকায় আসেন এবং ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলায় পুলিশ তার সন্ধান শুরু করলে আত্মগোপন করেন। এ সময়ে আগরতলায় উদয়পুর পাহাড় অঞ্চলে গিয়ে ঘাটি তৈরি করেন। ১৯১২ সালে গ্রেপ্তার হন। পুলিশ একটি হত্যা মামলায় জড়ালেও প্রমাণের অভাবে মুক্তি পান। ১৯১৩-১৪ সালে [[মালদহ]], [[রাজশাহী]] ও কুমিল্লায় ঘুরে গুপ্ত ঘাটি গড়তে থাকেন। ১৯১৪ সালে পুলিশ তাঁকে কলকাতায় গ্রেপ্তার করে বরিশাল ষড়যন্ত্র মামলার আসামিরূপে আন্দামানে পাঠায়। ১৯২৪ সালে মুক্তি পেয়ে দেশবন্ধু [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্ত রঞ্জনদাশেররঞ্জন দাশের]] পরামর্শে দক্ষিণ কলকাতা জাতীয় বিদ্যালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯২৭ সালে গ্রেপ্তার হয়ে বার্মার মান্দালয় জেলে প্রেরিত হন। ১৯২৮ সালে তাঁকে ভারতে এনে নোয়াখালী হাতিয়া দ্বীপে অন্তরীণ করে রাখা হয়। ঐ বছরই মুক্তি পেয়ে উত্তর ভারতে যান এবং [[চন্দ্রশেখর আজাদ]] প্রমুখের সংগে হিন্দুস্তান রিপাবলিকান আর্মিতে যোগ দেন। পরে বিপ্লবী দলের আদেশে বার্মার বিপ্লবীদের সংগে যোগাযোগের উদ্দেশ্যে বার্মায় যান। ১৯২৯ সালে লাহোর কংগ্রেসে যোগ দেন। ১৯৩০ সালে গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৩৮ সালে মুক্তি পান।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ২৭৮, ISBN 978-81-7955-135-6</ref>
 
==সুভাষ চন্দ্র বসু এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কাজ==
৩২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৮৯-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:অনুশীলন সমিতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি বিপ্লবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় বিপ্লবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতবর্ষে ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র আন্দোলন]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের বিপ্লবী স্বাধীনতা আন্দোলন]]
[[বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহের বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:কিশোরগঞ্জের বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ]]