কণিষ্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
২৫ নং লাইন:
}}
'''কণিষ্ক ''' ({{lang-xbc|Κανηϸκι}}) (রাজত্বকাল ৯০-১০০ খ্রিস্টাব্দ) একজন [[কুষাণ সাম্রাজ্য|কুষাণ সম্রাট]] ছিলেন, যিনি তাঁর সামরিক, রাজনৈতিক ও আধ্যাত্মিক কার্যকলাপের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তাঁর রাজত্ব [[তারিম দ্রোণী|তারিম দ্রোণীর]] [[তুরফান]] অঞ্চল থেকে [[গাঙ্গেয় সমতলভূমি|গাঙ্গেয় সমতলভূমির]] [[পাটলিপুত্র]] পর্য্যন্ত বিস্তৃত ছিল। [[পুরুষপুর]], [[কপিশা]] ও [[মথুরা]] তাঁর রাজ্যের রাজধানী ছিল। [[বৌদ্ধ ধর্ম|বৌদ্ধ ধর্মের]] প্রতি তাঁর পৃষ্ঠপোষকতার জন্য [[বৌদ্ধ ধর্মের রেশম পথ বিস্তার|মহাযান বৌদ্ধ ধর্ম]] [[গান্ধার]] থেকে [[চীন]] পর্য্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
 
== রবাতক শিলালিপি ==
{{main|রবাতক শিলালিপি}}
১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে [[আফগানিস্তান|আফগানিস্তানের]] রবাতক নামক স্থান থেকে আবিষ্কৃত [[ব্যাক্ট্রিয় ভাষা|ব্যাক্ট্রিয় ভাষায়]] গ্রিক লিপিতে উৎকীর্ণ [[রবাতক শিলালিপি|একটি শিলালিপি]] [[কুষাণ সাম্রাজ্য|কুষাণ সম্রাট]] [[কণিষ্ক]] সম্বন্ধে তথ্য পাওয়া যায়। এই লিপির শুরুতেই লেখা রয়েছে যে, [[নানা]] প্রভৃতি দেবতার ইচ্ছেয় কণিষ্ক একটি নতুন কালপঞ্জীর সূচনা করেন। [[কণিষ্ক]] [[গ্রিক ভাষা]] পরিত্যাগ করে [[ব্যাক্ট্রিয় ভাষা|ব্যাক্ট্রিয় ভাষারও]] প্রবর্তন করেন। এই লিপি অনুসারে, [[উজ্জয়িনী]], [[সাকেত]], [[কৌশাম্বী]], [[পাটলিপুত্র]] ও শ্রী চম্পা নগরী পর্য্যন্ত তাঁর সাম্রাজ্য বিস্তৃত ছিল। এই লিপির শেষে [[কণিষ্ক|কণিষ্কের]] পিতৃপুরুষদের নাম পাওয়া যায়। এই লিপি থেকেই জানা যায় যে, [[কণিষ্ক|কণিষ্কের]] প্রপিতামহ ছিলেন [[কুজুল কদফিসেস]], পিতামহ ছিলেন [[ভীম তক্তো]] এবং পিতা ছিলেন [[ভীম কদফিসেস]]।<ref name=SimsCribb/> বি.এন. মুখার্জি এই লিপির একটি অনুবাদ করেন, যেখানে তিনি [[কণিষ্ক|কণিষ্কের]] পিতামহের নাম হিসেবে [[সদষ্কণ|সদষ্কণের]] নামের উল্লেখ করেন<ref>Mukherjee, B.N., "The Great Kushana Testament", Indian Museum Bulletin, Calcutta, 1995</ref>, কিন্তু [[নিকোলাস সিমস-উইলিয়ামস|সিমস-উইলিয়ামস]] রবাতক শিলালিপি পাঠ করে এই নাম খুঁজে পাননি।<ref name=SimsCribb>Sims-Williams, Nicholas and Cribb, Joe 1996, "A New Bactrian Inscription of Kanishka the Great", [[Silk Road Art and Archaeology]], volume 4, 1995-6, Kamakura, pp. 75–142.</ref><ref name=Sims>Sims-Williams, Nicholas (2008). "The Bactrian Inscription of Rabatak: A New Reading." ''Bulletin of the Asia Institute'' 18, 2008, pp. 53-68.</ref>
 
==মুদ্রা ==