প্রমোদ্যা বিক্রমাসিংহে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+ 14টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে |
খেলোয়াড়ী জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ |
||
১ নং লাইন:
{{Infobox cricketer
| name =
| image =
| country =
| batting =
| bowling =
| deliveries = balls
| columns = 2
| column1 = [[Test cricket|
| matches1 = 40
| runs1 = 555
২০ নং লাইন:
| best bowling1 = 6/60
| catches/stumpings1 = 18/-
| column2 = [[One Day International|
| matches2 = 134
| runs2 = 344
৩০ নং লাইন:
| bowl avg2 = 39.64
| fivefor2 = –
| tenfor2 =
| best bowling2 = 4/48
| catches/stumpings2 = 26/-
| date =
| year =
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/50848.html
}}
'''গলাগে প্রমোদ্যা বিক্রমাসিংহে''' ([[জন্ম]]: [[১৪ আগস্ট]], [[১৯৭১]]) মাতারা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী [[শ্রীলঙ্কা|শ্রীলঙ্কার]] সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।<ref name=" ">{{cite news|first= |last=|title= Player profile of Pramodya Wickramasinghe |url=http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/50848.html |accessdate= 24 September, 2015 |work=cricinfo.com |agency= |date= }}</ref> [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট বোলার ছিলেন। এছাড়াও ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাবে প্রতিনিধিত্ব করেছেন '''প্রমোদ্যা বিক্রমাসিংহে'''।
== প্রারম্ভিক জীবন ==
সুন্দর পেস বোলিংয়ের অধিকারী হলেও তার নিখুঁত বোলিংয়ের ধারাবাহিকতা ছিল না। ১৯৮৯ সালে যুব এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নশীপে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সম্পৃক্ততা ঘটে। এরপর তিনি ১৯৯১ সালে ইংল্যান্ড সফরে যান। ১৯৯২ সালে প্রথমবারের মতো এক ইনিংসের সবগুলো উইকেট দখল করেন। কালুতারার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ১০/৪১।
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
ডিসেম্বর, ১৯৯০ সালে কলকাতায় অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপের তৃতীয় খেলায় বাংলাদেশের বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক হয়। মার্চ, ১৯৯৯ সালে জামশেদপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ওডিআইয়ে নিজস্ব সেরা ৪/৪৮ লাভ করেন। ডিসেম্বর, ১৯৯১ সালে পাকিস্তান সফরে শিয়ালকোটে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। নভেম্বর, ১৯৯৯ সালে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নিজস্ব সেরা ৬/৬০ লাভ করেন।
১৯৯২, ১৯৯৬ ও ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। তন্মধ্যে, ১৯৯৬ সালে তার দল বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করেছিল। ২০০০ সাল পর্যন্ত দলে নিয়মিতভাবে খেলেন। কিন্তু কাঁধের অস্ত্রোপচারের কারণে তার খেলোয়াড়ী জীবনে কালো থাবা নেমে আসে। এরপর থেকেই তাকে দলে অনিয়মিতভাবে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}
== আরও দেখুন ==
* [[ডেভ হোয়াটমোর]]
* [[সনাথ জয়াসুরিয়া]]
* [[১৯৯৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ]]
== বহিঃসংযোগ ==
|