অ্যালিস্টেয়ার ক্যাম্পবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অধিনায়কত্ব - নতুন অনুচ্ছেদ
৮১ নং লাইন:
| source = http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/55301.html ইএসপিএনক্রিকইনফো
}}
'''অ্যালিস্টেয়ার ডগলাস রস ক্যাম্পবেল''' ([[জন্ম]]: [[২৩ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৭২]]) সলিসবারিতে (বর্তমানে - হারারে) জন্মগ্রহণকারী [[জিম্বাবুয়ে|জিম্বাবুয়ের]] সাবেক ক্রিকেটার। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান ছিলেন। পাশাপাশি, ডানহাতে [[অফ ব্রেক]] বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন '''অ্যালিস্টেয়ার ক্যাম্পবেল'''। [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য হিসেবে দলের [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|অধিনায়কেরও]] দায়িত্ব পালন করেছেন। জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে সেঞ্চুরি করে সবিশেষ কৃতিত্বের পরিচয় দেন।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
৮৮ নং লাইন:
অক্টোবর, ১৯৯৪ সালে অভিষেক টেস্ট শতক থেকে অল্পের জন্য বঞ্চিত হন। শ্রীলঙ্কান পেসার রবীন্দ্র পুষ্পকুমারা’র বলে ৯৯ রানে আউট হন। তিন অঙ্কের কোটায় পৌঁছতে তাকে আরও পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। ২০০০-০১ মৌসুমে নাগপুরে অনুষ্ঠিত টেস্টে ভারতের বিপক্ষে তিনি এ কৃতিত্ব অর্জন করেন। পরের মৌসুমেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পরবর্তী শতরান করেন।
 
টেস্টের তুলনায় একদিনের আন্তর্জাতিকেই অধিক সফলতা অর্জন করেছেন তিনি। ৩০-এর অধিক গড়ে পাঁচ সহস্রাধিক রান তুলেছেন। তন্মধ্যে, ২০০০ সালটি ছিল তার স্বর্ণালী সময়। ঐ মৌসুমে ৩৮.৪০ গড়ে ৯৬০ রান তোলেন। ৭টি সেঞ্চুরির মধ্যে ২টিই ছিল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
১৯৯২ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে দলে খেলার জন্য মনোনীত হন। কিন্তু তাকে বেশ কঠিন সময় অতিক্রম করতে হয়েছিল। তারপরও জাতীয় দলে নিজেকে স্থায়ীভাবে অবস্থান করাতে সক্ষমতা দেখান ক্যাম্পবেল। একদিনের আন্তর্জাতিকে সচরাচর ব্যাটিং উদ্বোধন করতেন। ১৮৮ ওডিআইয়ে জিম্বাবুয়ে দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। পাশাপাশি ৮৬ খেলায় ওডিআই দলের অধিনায়ক ছিলেন।
 
১৯৯২ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে দলে খেলার জন্য মনোনীত হন। কিন্তু তাকে বেশ কঠিন সময় অতিক্রম করতে হয়েছিল। তারপরও জাতীয় দলে নিজেকে স্থায়ীভাবে অবস্থান করাতে সক্ষমতা দেখান ক্যাম্পবেল। একদিনের আন্তর্জাতিকে সচরাচর ব্যাটিং উদ্বোধন করতেন। ১৮৮ ওডিআইয়ে জিম্বাবুয়ে দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। পাশাপাশি ৮৬ খেলায় ওডিআই দলের অধিনায়ক ছিলেন।
২০০৩ সালে খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেন তিনি।
 
২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে তাকে অন্তর্ভূক্ত না করায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের জল্পনা-কল্পনা চলতে থাকে। কিন্তু আহত মার্ক ভার্মিউলেনের স্থলাভিষিক্ত হন ও জিম্বাবুয়ের বিশ্বকাপের শেষ খেলাটিই ক্যাম্পবেলের শেষ খেলা ছিল। এরপর তাকে আর দেশের পক্ষে খেলতে দেখা যায়নি।
 
== অধিনায়কত্ব ==
১৮৮ ওডিআইয়ে জিম্বাবুয়ে দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। পাশাপাশি ৮৬ খেলায় ওডিআই দলের অধিনায়ক ছিলেন। ১৯৯৬ সালে দলের অধিনায়কত্ব লাভ করেন। ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে পাকিস্তানে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে সিরিজ বিজয়ে নেতৃত্ব দেন। এছাড়াও, ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলকে সুপার সিক্স পর্বে উত্তরণ ঘটান। কিন্তু, তিন বছর দায়িত্বে থাকার পর ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।
 
== অবসর ==
২০০৩ সালে খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেন তিনি। জুলাই, ২০০৯ সালে অ্যালিস্টেয়ার জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটের ক্রিকেট বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে পুণরায় আবির্ভূত হন। এরফলে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান দল নির্বাচক তিনি।
 
== তথ্যসূত্র ==