ইসলামে নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ফয়সল সাইফ (আলোচনা | অবদান)
ফয়সল সাইফ (আলোচনা | অবদান)
৩০ নং লাইন:
[[ইসলাম]] সমাজে [[নারী]] এবং[[পুরুষের]] প্রকৃতি এবং ভূমিকার পার্থক্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষীদানের ক্ষেত্রে আলাদা মানদন্ড নির্ধারণ করেছে। লিঙ্গ বৈষম্য এক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়।
 
মুসলমানদের কাছে তাঁদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ [[কোরআনের]] পরই নির্দেশনার জন্য মূল্যবান যে উৎস, তা হচ্ছে হাদিসগ্রন্থ। তাতে হযরত [[আবু হুরায়রা]] (রাঃ) সর্বাধিক 5374৫৩৭৪ টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। আর তাঁর বর্ণিত হাদিস সমূহ শুধুমাত্র তাঁর একক স্বাক্ষীর ওপরেই বিশুদ্ধতার সকল বিবেচনায় উত্তীর্ণ।<ref name="সোলায়মান">{{cite book|title=সহীহ মুসলিম শরীফ [১ম হইতে 8ম খন্ড এক ভলিয়মে সমাপ্ত] অনুবাদ: শায়খুল হাদিস মাওলানা মোহাম্মদ আজীজুল হক |publisher=আলহাজ্ব মোঃ সোলায়মান চৌধুরী, একুশে বই মেলা| year=২০০৭ সন| pages=১১০০ পাতা}}</ref>}}
আবার হাদিসগ্রন্থ সমূহের মধ্যে হযরত [[আয়েশা]] (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসের সংখ্যা 2210২২১০ টি। যা সাহাবায়ে কেরামদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তিনি একজন নারী। আর তাঁর বর্ণিত হাদিস সমূহও শুধুমাত্র তাঁর একক স্বাক্ষীর ওপরেই বিশুদ্ধতার সকল বিবেচনায় উত্তীর্ণ।<ref name="সোলায়মান">{{cite book|title=সহীহ মুসলিম শরীফ [১ম হইতে 8ম খন্ড এক ভলিয়মে সমাপ্ত] অনুবাদ: শায়খুল হাদিস মাওলানা মোহাম্মদ আজীজুল হক |publisher=আলহাজ্ব মোঃ সোলায়মান চৌধুরী, একুশে বই মেলা| year=২০০৭ সন| pages=১১০০ পাতা}}</ref>}}
এক্ষেত্রে নারী-পুরুষে কোনো পার্থক্য নেই। ঘটনার প্রকৃতি ও ভূমিকা ঠিক থাকলে, ইসলামে একজন নারী স্বাক্ষীই যথেষ্ট। ইসলামী [[আইন-শাস্ত্রবীদগণের]] অনেকেই এ ব্যাপারে একমত, যে চাঁদ দেখার ব্যপারে একজন বিশ্বাসী নারীর স্বাক্ষীই যথেষ্ট। তবে, ঘটনার প্রকৃতি এবং ভূমিকা বদলে গেলে স্বাক্ষীর ক্ষেত্রে [[নারী-পুরুষের]] পার্থক্য সৃষ্টি হয়ে যায়।
মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ [[কোরআনে]] সূরা [[বাক্বারায়]] বলা হয়েছে,