ভারতের বিপ্লবী স্বাধীনতা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিবর্ধন করা হলও
১৪ নং লাইন:
 
==ডালহৌসী স্কোয়ার বোমা মামলা==
২৫ আগস্ট, ১৯৩০ তারিখে [[অনুজাচরণ সেন]] ও [[দীনেশচন্দ্র মজুমদার]] অত্যাচারী কুখ্যাত [[চার্লস টেগার্ট]] সাহেবের গাড়ীতে বোমা নিক্ষেপ করেন। টেগার্ট বেঁচে যান কিন্তু দীনেশ মজুমদার ধরা পড়েন। অনুজাচরণ ঘটনাস্থলেই মারা যান। বিচারে দীনেশ মজুমদারের যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। এই উপলক্ষে পুলিস বহু বাড়ি খানাতল্লাশ করে এবং বহু লোককে গ্রেপ্তার করে। এই সম্পর্কে [[শোভারানি দত্ত]], কমলা দাশগুপ্ত, শৈলরাণী দত্ত, [[নারায়ণ রায়|ডা. নারায়ণ রায়]], ভূপাল[[ভূপালচন্দ্র বসু]], অদ্বৈত দত্ত, অম্বিকা রায়, [[রসিকলাল দাস]], সতীশ ভৌমিক, সুরেন্দ্র দত্ত, রোহিণী অধিকারীসহ অনেকে ধৃত হন। বিচারে নারায়ণ রায় ও ভূপাল বসু ১৫ বছরের দ্বীপান্তর, সুরেন্দ্র দত্ত ১২ বছর, রোহিণী ৫ বছর ও সতীশ ২ বৎসর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন এবং অন্যান্য সকলে মুক্তি পান। তারা সকলেই তরুণ বিপ্লবী দলের সদস্য ছিলেন।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৮৪।</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==