দিনাজপুর সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫৩ নং লাইন:
''''দিনাজপুর সরকারি কলেজ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] উত্তর জনপদ বৃহত্তর [[দিনাজপুর|দিনাজপুরের]] একটি প্রাচীনতম ঐহিত্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। “প্লায়োষ্টেসিন পিরিয়ড”-এ বরেন্দ্র ভূমির বৃহত্তর দিনাজপুর জেলায় যে কলেজটি শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেটিই বর্তমানে দিনাজপুর সরকারি কলেজ। কলেকটি পুনর্ভবা নদীর পূর্ব তীরে শহরের উত্তর প্রান্তে কোলাহল মুক্ত এক মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।<ref>[http://www.dgc.edu.bd/read_more.php?type=welcome দিনাজপুর সরকারি কলেজ]</ref>
==ইতিহাস==
কলকাতার রিপন কলেজের শাখা হিসাবে ১৯৪২ সালে দিনাজপুরের ‘মহারাজা গিরিজানাথ হাই স্কুলে’ এই কলেজ প্রাথমিকভাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ঐ সময় অধ্যাপক অমরেন্দ্র কুমার ঠাকুর ও মিঃ কে. সি. ব্যানার্জী পর্যায়ক্রমে কলেজের দায়িত্ব পালন করেন। দেশ বিভাগের পরপর ১৯৪৮ সালে ‘রিপন কলেজ’ শাখাটি সুরেন্দ্রনাথ কলেজ (এস.এন. কলেজ) নাম করন করা হয়। ১৯৫৩ সালে দিনাজপুর শহরের নিমনগর বালুবাড়ি এলাকায় ১৩ একর জমির উপর কলেজের নিজস্ব ভবন নির্মিত হয় এবং সেখানে কলেজটি স্থানান্তরিত হয়। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ [[ড. গোবিন্দচন্দ্র দেব]] (জি.সি.দেব) ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ।
 
১৯৬৬-১৯৬৭ শিক্ষাবর্ষে সুরেন্দ্রনাথ কলেজটি নিমনগর বালুবাড়ি হতে (যা বর্তমানে [[দিনাজপুর সরকারি মহিলা কলেজ]]) শহরের উত্তরে সুইহারী এলাকায় প্রায় ৬৫ একর জমি সম্বলিত বিস্তৃত এলাকায় নতুন ভবনে স্থানান্তরিত হয় এবং কলেজটি দিনাজপুর ডিগ্রি কলেজ নামে পরিচিত হয়। ১৫ই এপ্রিল, ১৯৬৮ সালে প্রাদেশিকীকরণ করার ফলে কলেজটি ‘দিনাজপুর সরকারি কলেজ’ নামে পরিচিতি লাভ করে।
 
কলেজটি প্রথমে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধিনে পরে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] ও [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়]] এবং বর্তমানে [[জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধিনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে।
 
==অনুষদ ও বিভাগ সমুহ==
==সুযোগ-সুবিধা==