প্রাচীন মিশরীয় শিল্পকলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
বানান সম্পাদনা ও তথ্যসূত্রহীনতার ট্যাগ প্রদান
১ নং লাইন:
{{unreferenced|date=August 2015}}
প্রাচীন মিশরীয় শিল্পকলায় ধর্মের প্রভাব ছিল প্রবল।ধর্মের সাথে নিভিড় সম্পর্কযুক্ত মিশরীয় শিল্পকলাকে ধর্মীয় শিল্পকলা বলেও অভিহিত করা হয়। বাস্তবতা ও আধ্যাত্মিকতার অনুপ্রেরনায়ই মিশরীয় শিল্পকলার বিকাশ ঘঠেছিল। অন্যান্য সভ্যতার মতো মিশরীয় সভ্যতা শিল্পকলার প্রধান তিনটি দিক যথাঃ স্থাপত্য, ভাস্কর্য এবং চিত্রকলার বিকাশ ঘটে।
 
স্থাপত্য শিল্পঃমিশরীয় স্থাপত্যশিল্প অনন্য ঐশ্বর্যের দাবিদার। স্থাপত্যশিল্পে মিশরীয়রা অসাধারন দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিল বলেই মিশরীয়দের বলা হয় ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা। প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কার্যের ফলে মিশরীয়দের সৃতিসৌধ,প্রাসাধ,মন্দির ও পিরামীড স্থাপত্যে তাদের অসামান্য কৃতিত্ব প্রকাশিত হয়। প্রাচীন মিশরীয়রা শুরুতেই মৃত্যুর পরে জীবনের উপর বিশ্বাস করতো এবং সেটাকেই আসল জীবন বলে মনে করতো। এর থেকেই মৃতদেহটিকে অবিকল অবস্থায় রক্ষা করার জন্য মৃতদেহকে মমি করা এবং সমাধির ব্যাপারটিও তাই ক্রমশ গুরুত্ব পেতে শুরু করে। সবচেয়ে প্রাচীন যে সমাধীগুলো এখনো চোখে পড়ে সেগুলো খুব সাধারন ছিল। এমনকি ঐসময় ফারাওদের মৃতদেহও সাধারনভাবেই সমাহিত করা হতো। ঐসময় সাধারনত বালি-মাটিতে একটি চৌকো বা গোল গর্ত খুড়ে মৃতদেহের মমিকে মাদুরে জড়িয়ে শুইয়ে রাখা হতো এবং তারপর বালি-মাটি চাপা দিয়ে একধরণের সমাধি নির্মান করা হতো।
'''প্রাচীন মিশরীয় শিল্পকলায়''' ধর্মের প্রভাব ছিল প্রবল।ধর্মেরপ্রবল। ধর্মের সাথে নিভিড় সম্পর্কযুক্ত মিশরীয় শিল্পকলাকে ধর্মীয় শিল্পকলা বলেও অভিহিত করা হয়। বাস্তবতা ও আধ্যাত্মিকতার অনুপ্রেরনায়ইঅনুপ্রেরণায়ই মিশরীয় শিল্পকলার বিকাশ ঘঠেছিল।ঘটেছিল। অন্যান্য সভ্যতার মতো মিশরীয় সভ্যতা শিল্পকলার প্রধান তিনটি দিক যথাঃ স্থাপত্য, ভাস্কর্য এবং চিত্রকলার বিকাশ ঘটে।
স্থাপত্য শিল্পঃমিশরীয়শিল্পঃ মিশরীয় স্থাপত্যশিল্প অনন্য ঐশ্বর্যের দাবিদার। স্থাপত্যশিল্পে মিশরীয়রা অসাধারনঅসাধারণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিল বলেই মিশরীয়দের বলা হয় ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা। প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কার্যেরখননকার্যের ফলে মিশরীয়দের সৃতিসৌধস্মৃতিসৌধ,প্রাসাধ,মন্দির ও পিরামীডপিরামিড স্থাপত্যে তাদের অসামান্য কৃতিত্ব প্রকাশিত হয়। প্রাচীন মিশরীয়রা শুরুতেই মৃত্যুর পরে জীবনের উপরজীবনে বিশ্বাস করতো এবং সেটাকেই আসল জীবন বলে মনে করতো। এর থেকেই মৃতদেহটিকে অবিকল অবস্থায় রক্ষা করার জন্য মৃতদেহকে মমি করা এবং সমাধির ব্যাপারটিও তাই ক্রমশ গুরুত্ব পেতে শুরু করে। সবচেয়ে প্রাচীন যে সমাধীগুলোসমাধিগুলো এখনো চোখে পড়ে সেগুলো খুব সাধারনসাধারণ ছিল। এমনকি ঐসময় ফারাওদের মৃতদেহও সাধারনভাবেইসাধারণভাবেই সমাহিত করা হতো। ঐসময় সাধারনতসাধারণত বালি-মাটিতে একটি চৌকো বা গোল গর্ত খুড়ে মৃতদেহের মমিকে মাদুরে জড়িয়ে শুইয়ে রাখা হতো এবং তারপর বালি-মাটি চাপা দিয়ে একধরণের সমাধি নির্মাননির্মাণ করা হতো।
 
[[বিষয়শ্রেণী:মিশর]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাচীন সভ্যতা]]