হাংরি প্রজন্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৫ নং লাইন:
 
== হাংরি আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ ==
১৯৬৪ সালের সেপ্টেম্বরে ইনডিয়ান পিনাল কোডের ১২০বি, ২৯২ এবং ২৯৪ ধারায় ১১ জন হাংরি আন্দোলনকারীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হবেছিল । তাঁরা হলেন: [[সমীর রায়চৌধুরী]], [[মলয় রায়চৌধুরী]], [[দেবী রায়]] , [[সুভাষ ঘোষ]] , [[শৈলেশ্বর ঘোষ]] , [[প্রদীপ চৌধুরী]], [[উৎপলকুমার বসু]], [[রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়]], [[বাসুদেব দাশগুপ্ত]], [[সুবো আচার্য]] এবং [[সুবিমল বসাক]] । এঁদের মধ্যে প্রথম ছয়জনকে গ্রেপতার করা হয় এবং কলকাতার ব্যাংকশাল কোর্টে তোলা হয় । [[মলয় রায়চৌধুরী]]কে হাতে হাতকড়া এবং কোমরে দড়ি বঁধে রাস্তায় হঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হব চোর-ডাকাতদের সঙ্গে । মকদ্দমার ফলে [[উৎপলকুমার বসু]] অধ্যাপনার চাকরি থেকে বরখাস্ত হন, [[প্রদীপ চৌধুরী]] রাসটিকেট হন বিস্বভারতী[[বিশ্বভারতী]] থেকে, [[সমীর রায়চৌধুরী]] সরকারি চাকরি থেকে সাসপেন্ড হন, [[সুবিমল বসাক]] ও [[দেবী রায়কেরায়]]কে কলকাতার বাইরে বদলি করে দেয়া হয়, [[সুবো আচার্য]][[রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়]] ফেরার হয়ে যান । অনেকে হাংরি আন্দোলন ভয়ে ত্যাগ করেন । লালবাজারের কনফারেন্স রুমে [[মলয় রায়চৌধুরী]] এবং [[সমীর রায়চৌধুরী]]কে জেরা করেন একটি ইনভেসটিগেটিং বোর্ড যার সদস্যরা ছিলেন স্বরাষ্ট্র দপতর, পুলিশ প্রশাসন, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ, ভারতীয় সেনার প্রতিনিধিরা এবং পশ্চিমবঙ্গের আ্যাডভোকেট জেনারাল । ১২০বি ধারাটি ছিল ষড়যন্ত্রের, এবং সেকারনে প্রত্যেক হাংরি আন্দোলনকারী সম্পর্কে ডোসিয়ার খুলে ফেলেছিলেন কলকাতা গোয়েন্দা বি্ভাগ । গ্রেপতারের সময়ে প্রত্যেকের বাড়ি লণ্ড-ভণ্ড করা হয়েছিল । বইপত্র, ডায়েরি, টাইপরাইটার, ফাইল, পান্ডুলিপি, কবিদের চিঠির সংগ্রহ ইত্যাদি যেগুলো পুলিশ নিয়ে গিয়েছিল তা আর তাঁরা ফেরত পাননি ।
 
== হাংরি মোকদ্দমা ==