দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
180.211.152.45-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Saimoon riad-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
১২ নং লাইন:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। কিন্তু তবে এ নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যা অনেকাংশে গ্রহণযোগ্য। এই কারণটি যুদ্ধোত্তর সময়ে মিত্রশক্তির দেশসমূহের মধ্যে [[তোষণ নীতি|তোষণ নীতির]] মাধ্যমে সমঝোতার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায় যা নির্দেশক শক্তির ভূমিকা পালন করে [[যুক্তরাষ্ট্র]] এবং [[ফ্রান্স]]। [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] পর [[জার্মানি]] এবং জাপানের আধিপত্য ও সাম্রাজ্যবাদকে দায়ী করে এই কারণটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে যার বিস্তারিত এখানে উল্লেখিত হচ্ছে।
 
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি তার সম্পদ, [[সম্মান]] এবং ক্ষমতার প্রায় সবটুকুই হারিয়ে বসে। এর [[সাম্রাজ্যবাদ|সাম্রাজ্যবাদী]] চিন্তাধারার মূল কারণ ছিল জার্মানির হৃত [[থর্থনীতি|অর্থনৈতিক]], সামরিক এবং ভূমিকেন্দ্রিক সম্পদ পুণরুদ্ধার করা এবং পুণরায় একটি বিশ্বশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা। এর পাশাপাশি [[পোল্যান্ড]] এবং [[ইউক্রেন|ইউক্রেনের]] সম্পদসমৃদ্ধ ভূমি নিয়ন্ত্রণে আনাও একটি উদ্দেশ্য হিসেবে কাজ করেছে। জার্মানির একটি জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ছিল [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] পরপর সম্পাদিত [[ভার্সাই চুক্তি]] হতে বেরিয়ে আসার। এরই প্রেক্ষাপটে [[এডলফ হিটলার|হিটলার]] এবং তার [[নাজি]] বাহিনীর ধারণা ছিল যে একটি জাতীয় বিপ্লবের মাধ্যমে দেশকে সংগঠিত করা সম্ভব হবে।wikipedia.comহবে।
 
{{Campaignbox World War II}}