ঈসা খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Primez1 (আলোচনা | অবদান)
টাইপো ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
Siddiqur Rahman Sojol (আলোচনা | অবদান)
বানান এবং বিষয়বস্তু সংশোধন করা হয়েছে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{unreferenced|date=অক্টোবর ২০১৩}}
 
'''ঈসা খাঁ''' বাংলার [[বারো ভুঁইয়া]] প্রধান। ঈসা-খাঁ এবং বার জন জমিদার একসাথে বাংলায় স্বাধীনভাবে জমিদারী স্থাপন করে। ঈসা-খাঁর বাংলো বাড়ি কিশোরগঞ্জে অবস্থিত।তিনি কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার সেইসময়ের জমিদার [[কুইচ রাজা|কুইচ রাজাকে]] সিংহাসন চ্যুত করে বাংলো বাড়িটি র্নিমান করেন। জঙ্গল ১৫৭৫ সালে সম্রাট আকবর বাংলা বিজয়ের পর বারোভূঁয়াদেরবারো ভূঁইয়াদের ক্ষমতা কমে যায়। তখন সম্রাট আকবর বারোভূঁয়াদেরবারো ভূঁইয়াদের ক্ষমতা থেকে সরাতে আভিযানঅভিযান করেন,কিন্তু ব্যর্থ হন‌। তখন সম্রাট আকবরের সেনাপতিকে পাঠান ঈসা-খাঁকে হত্যার জন্য কিন্তু বীর ঈসা-খাঁর সাথে সেনাপতি যুদ্ধে পরাস্থহন।ঈসা-খাঁর অনেক নির্দশন কিশোরঞ্জ পাবলিক লাইব্রিতে পাওয়া যাবে।
 
বারভূঁইয়াদেরবারো ভূঁইয়াদের নেতা ছিলেন।মুঘল সেনাপতি মানসিংহ জীবনে দুব্যক্তিকে পরাজিত করতে পারেননি-চিতরের রানা প্রতাপ সিং ও ঈসা খাঁ। ১৫৩৭ সালে ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার সরাইল পরগণায় ঈসা খাঁর জন্ম।তাঁর পিতা কালিদাস গজদানী ভাগ্যান্বেষণে অযোধ্যা থেকে গৌড়ে এসে স্বীয় প্রতিভা গুণে রাজস্বমন্ত্রী পদে উন্নীত হন।পরে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলে তাঁর নাম হয় সুলাইমান খাঁ।তিনি সুলতান গিয়াসউদ্দিন মাহমুদ শাহের (১৫৩৩-৩৮) মেয়েকে বিয়ে করে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার সরাইল পরগণা ও পূর্ব মোমেনশাহী অঞ্চলের জায়গীরদারী লাভ করেন। ১৫৪৫ সালে শের শাহের পুত্র ইসলাম শাহ দিল্লীর সিংহাসনে আরোহণ করার পর সুলাইমান খাঁ দিল্লীর আনুগত্য অস্বীকার করলে কৌশলে তাঁকে হত্যা করে তাঁর দুই নাবালক পুত্র ঈসা খাঁ এবং ইসমাইল খাঁকে একদল তুরানী বণিকের নিকট বিক্রি করা হয়। ১৫৬৩ সালে ঈসা খাঁর চাচা কুতুব খাঁ রাজকার্যে নিযুক্তি লাভ করে বহু অনুসন্ধানের পর সুদূর তুরান দেশের এক ধনাঢ্য ব্যক্তির কাছ থেকে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে ২ ভ্রাতুস্পুত্রকে উদ্ধার করেন। এ সময় ঈসা খাঁর বয়স মাত্র ২৭ বছর।সুলতান তাজ খাঁ কররানী (১৫৬৪-৬৫) সিংহাসনে আরোহণ করে
 
ঈসা খাঁকে তাঁর পিতার জায়গীরদারী ফেরত দেন। বাংলার শেষ স্বাধীন সুলতান দাউদ খাঁ কররানীর রাজত্বকালে (১৫৭২-৭৬) ঈসা খাঁ বিশেষ প্রতিপত্তি লাভ করেন অসাধারণ বীরত্বের জন্যে।