রনে গেনো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sufidisciple (আলোচনা | অবদান)
Alpinu (আলোচনা | অবদান)
→‎অবদান: French spelling (Études)
৩৫ নং লাইন:
 
==অবদান==
১৯১৭ সালে জুনুন [[আলজেরীয়া]]র ষ্টিফ অঞ্চলে এক বছর কলেজ ছাত্রদের দর্শন শাস্ত্রে পাঠদান করেন। প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের পর তিনি গ্রন্থ রচনায় মনোনিবেশ করার জন্য শিক্ষকতা পেশা ত্যাগ করেন। তার প্রথম গ্রন্থ হিসাবে ইন্ট্রুডাকশন টু দ্যা ষ্ট্যাডি অব হিন্দু ডকট্রাইন ''Introduction to the Study of the Hindu Doctrines'' প্রকাশিত হয় ১৯২১ সালে। ১৯২৫ সাল হতে তিনি পি চকোরনাক সম্পাদিত লি ভয়্যিল ডি’লিসিস ''Le Voile d'Isis'' ("The Veil of Isis") নামক সাময়িকির নিয়োমিত লেখক হয়ে উঠেন। পরে ঐ সাময়িকীটি তারই তত্ত্বাবধানে লেস ইথ্যূদ্যিস ট্রেডিশন্যালিস ''Les EtudesÉtudes Traditionnelles'' ("Traditional Studies") নামে পরিচিতি লাভ করে।<ref>লেখকঃ P. Chacornac, গ্রন্থঃ দ্যা সিম্পল লাইফ অব রেন জুনুন/ ''The Simple Life of René Guénon'', chapter VI, Calls of the East.</ref><ref>''Introduction to the Study of the Hindu Doctrines'', part III, chapter VII, ''Shivaïsm and Vishnuïsm'': "our goal is not to expose the doctrines themselves, but only to point the proper spirit necessary to study them..."</ref><ref>René Guénon ''Introduction to the Study of the Hindu Doctrines'', part IV, chapters III and IV.</ref>
 
১৯৩০ সালে, জুনুন ''ইসলামীক আধ্যাত্বিক'' লিখিত নথি পত্রাদী সংগ্রহ ও অনুবাদ করার সংকল্প নিয়ে কায়রোর উদ্দেশ্যে প্যারিস ত্যাগ করেন। এ প্রকল্পটি সম্পাদকের হঠাৎ সিদ্ধান্তে পরিত্যক্ত হয়। বন্ধুদের দেয়া ফ্রান্সে ফিরে যাবার সকল প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে জুনুর রয়ে গেলেন কায়রোতে। আর্থিক দৈন্যদশাগ্রস্থ হওয়া সত্বেও তিনি বিশ্বব্যাপী তার সকল প্রতিপক্ষের সহিত নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা এবং নিজ উদ্যোগে স্বীয় প্রবন্ধ রচনার কাজে লিপ্ত থাকনে। সৌভাগ্যক্রমে এর মধ্যে তিনি হামিদিয়া তরীকার পীর শেখ সালামা হাসান আল রাদির ''(Sheikh Salama Hassan ar-radi)'' সাক্ষাৎ লাভ করেন এবং তাতে সহসা যুক্ত হন। ১৯৩৮ সালে তার মৃত্যুকাল পর্যন্ত তিনি তার সহচর্যে থাকেন। এদিকে সমসাময়িক কালে তিনি সংস্পর্শে আসেন অপর ছুফি সাধক শেখ মোহাম্মদ ইব্রাহিমের ''(Sheikh Mohammad Ibrahim)'', ১৯৩৪ সালে জুনুন তার কন্যার সাথে বিবাহ বন্ধনে আব্ধ হন। তাদের চার সন্তানের পরিবারে সর্বকনিষ্ঠ আব্দুল ওয়াহেদ জন্ম গ্রহণ করেন ১৯৫১ সালে। মিশরে যাপিত জীবনে জুনুন অত্যন্ত সাদাসিধা জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি ছিলেন তার তরীকার আধ্যাত্মিক সাধনা ও প্রবন্ধ রচনায় উৎসর্গিত প্রাণ।<ref>X. Accart, ''L'Ermite de Duqqi'', Archè, Milano, 2001, chapter: "René Guénon ''diaphane'' au Caire".</ref> তিনি ১৯৪৯ সালে মিশরের নাগরিকত্ব লাভ করেন।