ওভার (ক্রিকেট): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলার ধরণ - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি করা হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বল সংখ্যা - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি করা হয়েছে
৯ নং লাইন:
 
== খেলার ধরণ ==
[[সীমিত ওভারের ক্রিকেট]] খেলা হিসেবে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] ও [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক|টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে]] প্রত্যেক দল কেবলমাত্র একবার ব্যাটিং করে থাকে। সকল উইকেটের পতন কিংবা নির্দিষ্ট ওভার সংখ্যা শেষ হলে ঐ ইনিংসটি শেষ হবে। এ ধরণের খেলায় বোলারদের জন্য ওভার সংখ্যা নির্দিষ্ট করা থাকে। সাধারণ নিয়ম অনুসারে কোন বোলারই ইনিংসের ২০% এর বেশী বল করতে পারবেন না। অর্থাৎ, কমপক্ষে ৫জন বোলার ইনিংসের সমূদয় ওভার বোলিং করবেন। ঐ হিসেবে ৫০ ওভারের খেলায় একজন বোলার সর্বোচ্চ ১০ ওভার বোলিং করতে পারবেন।
 
অন্যদিকে, [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] এবং [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] ওভার সংখ্যার অনির্দিষ্ট থাকায় একজন বোলার অগণিত ওভার বোলিং করতে পারেন।
 
== বল সংখ্যা ==
টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে একটি ওভারে বলের সংখ্যা বিভিন্ন ধরণের হয়েছে। ১৯৭৯-৮০ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুম]] থেকে সকল ধরণের টেস্টে এক ওভারে ৬ বল করা হচ্ছে। কিন্তু কখনো কখনো ওভারে বলের সংখ্যা ছয়ের বেশী বা ছয়ের কম হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে শুরুর দিকে প্রতি ওভারে ৪ বল করার প্রচলন ছিল। ফলে [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপ]] থেকে শুরু করে ১৯৭৯-৮০ মৌসুম পর্যন্ত ওভারে বল সংখ্যার ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়েছে। সাধারণতঃ সংশ্লিষ্ট দেশের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের জন্য প্রণীত নিয়মাবলীর আলোকে ওভারে বল সংখ্যায় বৈচিত্রতা এসেছে।<ref>Cricket: A History of its Growth and Development throughout the World. Rowland Bowen. Eyre & Spottiswoode (1970). v. Index entry "Overs", p409</ref>
 
;ইংল্যান্ডে
* ১৮৮০ থেকে ১৮৮৮: ৪
* ১৮৮৯ থেকে ১৮৯৯: ৫
* ১৯০০ থেকে ১৯৩৮: ৬
* ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৫: ৮ ('''ভিক্টোরি টেস্টের''' জন্য প্রযোজ্য নয়)<ref>Bowen, p348</ref>
* ১৯৪৬ থেকে অদ্যাবধি: ৬
 
;অস্ট্রেলিয়ায়
* ১৮৭৬-৭৭ থেকে ১৮৮৭-৮৮: ৪
* ১৮৯১-৯২ থেকে ১৯২০-২১: ৬
* ১৯২৪-২৫: ৮
* ১৯২৮-২৯ থেকে ১৯৩২-৩৩: ৬
* ১৯৩৬-৩৭ থেকে ১৯৭৮-৭৯: ৮
* ১৯৭৯-৮০ থেকে অদ্যাবধি: ৬
 
;দক্ষিণ আফ্রিকায়
* ১৮৮৮-৮৯: ৪
* ১৮৯১-৯২ থেকে ১৮৯৮-৯৯: ৫
* ১৯০২-০৩ থেকে ১৯৩৫-৩৬: ৬
* ১৯৩৮-৩৯ থেকে ১৯৫৭-৫৮: ৮
* ১৯৬১-৬২ থেকে অদ্যাবধি: ৬
 
;নিউজিল্যান্ডে
* ১৯২৯-৩০ থেকে ১৯৬৭-৬৮: ৬
* ১৯৬৮-৬৯ থেকে ১৯৭৮-৭৯: ৮
* ১৯৭৯-৮০ থেকে অদ্যাবধি: ৬
 
;পাকিস্তানে
* ১৯৫৪-৫৫ থেকে ১৯৭২-৭৩: ৬
* ১৯৭৪-৭৫ থেকে ১৯৭৭-৭৮: ৮
* ১৯৭৮-৭৯ থেকে অদ্যাবধি: ৬
 
এছাড়া, ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়ে, বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত টেস্ট খেলাগুলোয় ছয় বলের ওভার হয়েছে।
 
== তথ্যসূত্র ==