ট্রেভর বেলিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কোচ - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি করা হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেট যুক্ত করা হয়েছে
১০৫ নং লাইন:
| source = http://www.espncricinfo.com/australia/content/player/4108.html Cricinfo
}}
'''ট্রেভর হার্লি বেলিস''' ([[জন্ম]]: [[২১ ডিসেম্বর]], [[১৯৬২]]) নিউ সাউথ ওয়েলসের গুলবার্ন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত [[অস্ট্রেলিয়া|অস্ট্রেলীয়]] [[ক্রিকেট]] [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] ও সাবেক খেলোয়াড়। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস দলে খেলেছেন '''ট্রেভর বেলিস'''। বর্তমানে তিনি [[বিগ ব্যাশ লীগ|বিগ ব্যাশ লীগে]] সিডনি সিক্সার্স ও ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে কলকাতা নাইট রাইডার্স দল পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন। ২৬ মে, ২০১৫ তারিখে তাঁকে ইংল্যান্ড দলের প্রধান কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয়।<ref name="a shrewd investment">{{cite news | url=http://www.espncricinfo.com/england/content/story/881369.html | title=Trevor Bayliss a shrewd investment by England | work=ESPN Cricinfo | date=May 26, 2015 | accessdate=May 27, 2015 | author=Brettig, Daniel}}</ref>
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৮৫ থেকে ১৯৯৭ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ মাঝারী সারির ব্যাটসম্যান ছিলেন। এরপর তিনি সিডনিতে চলে যান। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৫৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করে ৩৫.৫৮ গড়ে তিন সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেন। ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে নিউ সাউথ ওয়েলসে থাকা অবস্থায় দুই সেঞ্চুরিসহ ৯৯২ রান তোলেন।<ref>{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/australia/content/player/4108.html|title=Trevor Bayliss: Australia|work=[[ESPNcricinfo]]|accessdate=7 January 2012}}</ref>
 
== কোচ ==
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নিয়ে কোচ হিসেবে নিজেকে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গনে সম্পৃক্ত করেন। নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ডেভেলাপমেন্ট অফিসার মনোনীত হন ও দ্বিতীয় একাদশকে বেশ কয়েক বছর পরিচালনা করেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে [[স্টিভ রিক্সন|স্টিভ রিক্সনের]] পরিবর্তে নিউ সাউথ ওয়েলসের কোচ মনোনীত হন ও দলকে পুরা কাপের ফাইনালে কুইন্সল্যান্ডকে ১ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা লাভে সহায়তা করেন। পরের মৌসুমে ট্রফি লাভে সক্ষম না হলেও আইএনজি কাপ জয় করে।
 
২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা দলের কোচের দায়িত্বে ছিলেন। এ সময়ে শ্রীলঙ্কা দল ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে রানার্স-আপ হয়। উভয় দলই টুয়েন্টি২০ লীগের শিরোপা লাভ করেছিল। আগস্ট, ২০০৭ সালে [[টম মুডি|টম মুডি’র]] স্থলাভিষিক্ত হয়ে শ্রীলঙ্কা দলকে পরিচালনা করেন। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের দল নির্বাচকমণ্ডলীর কর্মকর্তা ও সাবেক অধিনায়ক [[অরবিন্দ ডি সিলভা]], [[রঞ্জন মাদুগালে]], [[মাইকেল তিসারা]], [[সিদ্ধার্থ ওয়েতমুনি]] ও বান্দুলা ওয়ার্নাপুরা’র সুপারিশক্রমে কুইন্সল্যান্ড বুলসের কোচ টেরি অলিভারকে পাশ কাটিয়ে তিনি এ মনোনয়ন পান।
 
২০০৮-০৯ মৌসুমে পাকিস্তান সফরে দলের সাথে ভ্রমণে থাকা অবস্থায় সশস্ত্র আক্রমণে শুরুতে তাঁকে আহত মনে করা হলেও পরবর্তীতে তা মিথ্যা প্রমাণিত হয়।<ref>{{cite web|url=http://www.skynews.com.au/news/article.aspx?id=308388|title=Sri Lankan cricketers attacked in Lahore|publisher= [[Sky News]] |accessdate=2009-03-03}} {{Dead link|date=October 2010|bot=H3llBot}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
১৩৫ নং লাইন:
{{s-end}}
 
{{ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল}}
{{Kolkata Knight Riders Squad}}
{{New South Wales Cricket Team}}