গজারিয়া উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
স্থাপনের মাধ্যমে মন্দিরটির নির্মানকাজ শুরু হয়। [[৩]] বছরে প্রায় [[৯০]] লক্ষ টাকা ব্যয়ে [[২০১৩]] সালে মূল মন্দিরটির নির্মানকাজ সম্পূর্ন হয়।[[ভবেরচর শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির ]]
টি [[ভারতীয় স্থাপত্য রীতির]] মন্দিরগুলোর আদলে নির্মিত। মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় [[২]] তলা। মন্দিরটির ভেতরে [[ গর্ভগৃহ]] রয়েছে যেখানে মূখ্য দেবতার বিগ্রহ স্থাপিত। [[গর্ভগৃহের]]
চারপাশে প্রসস্ত বারান্দা রয়েছে। বারান্দা দিয়েই মন্দিরের [[গর্ভগৃহ]] প্রদক্ষিন করা হয়। সম্পূর্ন মন্দিরটি টাইলস্ দ্বারা বেষ্টিত। [[গর্ভগৃহের]] ভিতরের অংশ মার্বেল পাথর দ্বারা বেষ্টিত। মন্দিরটির ছাদের অংশ চোচালা রীতিতে নির্মিত। মধ্যস্থানে, [[৪]] টি
ছোট ও [[ ১]] টি বড় [[মঠ]] নির্মিত। মঠগুলোর কারুকাজ অতন্ত্য সুন্দর। এই মন্দিরটির কারুকার্যের জন্য [[ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার]] [[২০১৩]] সালে মন্দিরটিকে প্রসংশা প্রদান করেন মূল মন্দির টি [[২০১৩]] সালের [[১৮]] ই [[জানুয়ারী]] [[শ্রীরামকৃষ্ণ মিশন]] ঢাকা শাখার অধ্যক্ষ দ্বারা প্রথম মন্দিরের পুজার্চ্চনার কার্যক্রম শুরু করেন। মন্দিরের প্রধান দেবতা হলেন [[শ্রীরাধাকৃষ্ণ]]।মন্দিরে স্থাপিত [[শ্রীরাধাকৃষ্ণের]] বিগ্রহ ভারতের [[শ্রীবৃন্দাবন]] ধাম থেকে আনা হয়েছে। বিগ্রহ গুলো [[আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ ]] [[ ইসকন্]] এর বিগ্রহ রীতির আদলে নির্মিত। মন্দিরে প্রতিদিন পূজার্চ্চনা হয়। প্রতিদিন সন্ধায় [[সন্ধারতী]] অনুষ্ঠিত হয়। এবং প্রতি বছর মন্দির প্রাঙ্গনে [[শারদীয় দূর্গোৎসব]] এবং [[বাৎসরিক মহোৎসব]] উদযাপন করা হয়। মন্দিরের এই দুই প্রধান অনুষ্ঠানে প্রচুর ভক্ত সমাগম ঘটে।
এছাড়া প্রতি বছর [[শ্রীকৃষ্ণের]] জন্মাষ্টমীর সময় মন্দির প্রাঙ্গন থেকে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। এছাড়া প্রতি বছর মন্দিরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে মন্দিরের বিগ্রহ গুলো মন্দিরের পুরোহিতের দ্বারা দুগ্ধ, দধি,মধু, ডাবের জল দিয়ে অভিষেক করানো হয়। এছাড়া মন্দিরে প্রতি বছর [[কালীপূজা]], [[মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জলন]], [[সরস্বতীপূজাসরস্বতী পূজা]] , [[শিবরাত্রি]] সহ ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়।
 
== প্রশাসনিক এলাকা =