জৈন ধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫৫ নং লাইন:
#''সামান্য'' (সাধারণ বিজয়ী) – যে কেবলীরা শুধুমাত্র নিজের মোক্ষের কথাই ভাবেন।
#''[[তীর্থঙ্কর]]'' – ‘তীর্থঙ্কর’ শব্দের অর্থ যিনি পার করেন বা মোক্ষ শিক্ষার এক গুরু।{{sfn|Balcerowicz|2009|p = 16}} তাঁর জৈন ধর্মমত প্রচার ও পুনরুজ্জীবিত করেন। এঁরাই আধ্যাত্মিক জীবনের আদর্শ। তাঁরা ‘চতুর্বিধ সংঘ’ (শ্রমণ বা সন্ন্যাসী, শ্রমণী বা সন্ন্যাসিনী, শ্রাবক বা পুরুষ অনুগামী ও শ্রাবৈকা বা নারী অনুগামী) পুনর্গঠন করেন।{{sfn|Balcerowicz|2009|p = 17}}<ref>{{harvnb|Shah|1998a|pp=2–3}}</ref> জৈনরা বিশ্বাস করেন [[জৈন বিশ্বতত্ত্ব|জৈন কালচক্রের]] প্রত্যেক অর্ধে ২৪ জন করে তীর্থঙ্কর জন্মগ্রহণ করেন। সর্বশেষ তীর্থঙ্করের নাম [[মহাবীর]]। তাঁর পূর্ববর্তী তীর্থঙ্কর [[পার্শ্বনাথ]] ও মহাবীর – এই দুই তীর্থঙ্করের অস্তিত্বই ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত।<ref>{{harvnb|Shah|1998a|pp=21–28}}</ref> {{sfn|Zimmer|1952|p = 182-183}}
[[Image:Siddha.jpg|thumb|150px|right|সিদ্ধ বা মুক্তাত্মা। এঁরা দেহহীন হলেও জৈন মন্দিরে এঁদের এইভাবে দেখানো হয়।]]
*''সিদ্ধ'': সিদ্ধ ও অরিহন্তরা [[মোক্ষ (জৈনধর্ম)|মোক্ষ]] অর্জন করে অনন্ত আনন্দ, অনন্ত অন্তর্দৃষ্টি, অনন্ত জ্ঞান ও অনন্ত শক্তি সহকারে [[সিদ্ধশীল|সিদ্ধশীলে]] বসবাস করেন।