নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Altaf.prodhan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Altaf.prodhan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮৩ নং লাইন:
| motto =
}}
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠতম নদীবন্দর, দেশের তৃতীয় বৃহত্তম বন্দর, প্রাচ্যের ডাণ্ডি '''নারায়ণগঞ্জ শহর''' [[শীতলক্ষ্যা নদী|শীতলক্ষ্যা]] ও ধলেশ্বরী নদীর সঙ্গম স্থলের কিছু উত্তরে শীতলক্ষ্যা নদীর উভয় তীরে অবস্থিত। নারায়ণগঞ্জের বাণিজ্যিক সৌভাগ্য নারায়ণগঞ্জকে অতি প্রাচিন কাল থেকেই সমৃদ্ধির শিখরে অবস্তাহ্ন এনে দেয়। নারায়ণগঞ্জের সাথে সারাদেশের চমৎকার যোগাযোগ ব্যবস্থা নারায়ণগঞ্জের ব্যবসা বানিজ্যের প্রসার ঘটায় এবং অতি প্রচিন কাল থেকে এই শহরটি ঘরে উঠতে থাকে। শহরের সার্বিক উন্নয়ন এবং ব্যাবস্থাপনা করার লক্ষ্যে ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা। ৫মে ২০১১সালে নারায়নগঞ্জ পৌরসভা, সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভা ও কদমরসূল পৌরসভা, এই তিনটি পৌরসভাকে বিলুপ্ত করে ২৭ টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত হয় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন। এটি হল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[ঢাকা|রাজধানী ঢাকার]] পার্শ্ববর্তী জেলা [[নারায়ণগঞ্জ জেলা|নারায়ণগঞ্জের]] স্থানীয় সরকার এবং বাংলাদেশের সপ্তম [[সিটি কর্পোরেশন]]। এটির আয়তন ৭২.৪৩ বর্গ কিঃমিঃ।
 
'''নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন''' হল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]][[ঢাকা|রাজধানী ঢাকার]] পার্শ্ববর্তী স্থানীয় সরকার এবং সপ্তম [[সিটি কর্পোরেশন]]। এটির আয়তন ৭২.৪৩ বর্গ কিঃমিঃ।
 
== ইতিহাস ==
'''নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা''' ঘোষণা করা হয় ১৮৭৬ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর। পৌরসভা ঘোষণা কালে শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব পাড়ের এবং পশ্চিম পাড়ের স্থান সমূহকে তিনটি ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়।এই তিনটি ওয়ার্ডের সর্বমোট আয়তন ছিলো প্রায় ৪.৫ বর্গমাইল। ওয়ার্ড গুলি যথাক্রমে
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠতম নদীবন্দর, দেশের তৃতীয় বৃহত্তম বন্দর, প্রাচ্যের ডাণ্ডি ক্ষ্যাত শীতলক্ষ্যা ও
# '''ওয়ার্ড নং ০১''' : শীতলক্ষ্যা, নয়ামাটি, নিতাইগঞ্জ, তাঁতিপাড়া, পত্নিপাড়া, সুতারপাড়া।
 
# '''ওয়ার্ড নং ০২''' : কুটিপাড়া, নয়ামাটি, তাঁতিবাজার, উত্তর টানবাজার, গলাচিপা, পালপাড়া, চাষাড়া, খানপুর, মোকারবা, হাজীগঞ্জ, রওশনবাগ, বাবুরাইল।
নারায়ণগঞ্জ জেলার পূর্বেকার ৩ টি পৌরসভা ( নারায়ণগঞ্জ, কদমরসুল (বন্দর) এবং সিদ্ধিরগঞ্জ) থেকে ২৭ টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।
# '''ওয়ার্ড নং ০৩''' : মদনগঞ্জ, সোনাকান্দা, বন্দর, একরামপুর ও নবীগঞ্জ।
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৩ হাজার। ২৭টি ওয়ার্ডে বিভক্ত নারায়ণগঞ্জ সিটির ১৬১টি কেন্দ্রের সবকটিকে ইভিএম- এ নির্বাচন করতে প্রয়োজন হবে ১১০০ ইভিএম। এক্ষেত্রে শতকরা ৫০ ভাগ কেন্দ্রে এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হতে পারে।
নারায়ণগঞ্জ ১৮৭৬ সালে পৌরসভায় পরিণত হলেও [[ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি|বৃটিশ ভারতে]] বিভিন্ন সময় জারিকৃত পৌর আইনের বিভিন্ন ধারা প্রাচীন কাল থেকেই নারায়ণগঞ্জে কার্যকর ছিল। নারায়ণগঞ্জ পৌরসভায় পরিণত হওয়ার পরই আধুনিক শহরে রূপান্তরের সুযোগ পায়। নারায়ণগঞ্জে ব্যাপক হারে ইউরোপীয়দের বসবাসের কারনে পৌরসভার পরিচালনা ভার একরকম তাদের উপর ন্যাস্ত ছিল।এই কারনে নারায়ণগঞ্জের নগরায়ন পাশ্চাত্যের অনুকরনে হতে থাকে।
== মেয়র ==
১৯৫২ সালে পৌরসভাকে ৭.৫ বর্গমাইলে বিস্তৃত করা হয়। ১৯৫৭ সালে পৌরসভাকে ২০ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে ১৯৫৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ সালে পৌর সভাকে ১২টি ওয়ার্ডে পরিণত করা হয় এবং নারায়ণগঞ্জ ওয়ার্ডে তিনজন, বাকি সব ওয়ার্ডে দুইজন করে কমিশনার, দুইজন মনোনীত কমিশনার, একজন ভাইস চেয়ারম্যান ও একজন চেয়ারম্যান সহ সর্বমোট ২৯ জন সদস্য নিয়ে পৌর কমিটি গঠিত হয়। [[চিত্র:Ali Ahmed chunka.jpg|150px|thumbnail|আলী আহম্মদ চুনকা]]
বিগত ৩০/১০/২০১১ তারিখে অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ডা: সেলিনা হায়াত আইভী বর্তমানে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৯৭৪ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে নারায়ণগঞ্জ পৌর নির্বাচনে শ্রমিক নেতা [[আলী আহম্মদ চুনকা]] [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] প্রার্থী খোকা মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে বিপুল ভোটে হন।
১৬ই জানুয়ারি ২০০৩ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম মহিলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তাঁরই মেয়ে [[সেলিনা হায়াৎ আইভী|ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভি]]। পৌর সভা বিলুপ্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত নিনি এই পদে বহাল ছিলেন।
৫মে ২০১১সালে নারায়নগঞ্জ পৌরসভা, সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভা ও কদমরসূল পৌরসভা, এই তিনটি পৌরসভাকে বিলুপ্ত করে ২৭ টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত হয় '''নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন'''। নারায়ণঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রথম প্রশাসক শাহ কামাল। ৩০ অক্টোবর ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জে প্রথম বারের মতো নির্বাচিত হয়। নারায়ণগঞ্জের প্রথম নির্বাচিত মেয়রও ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভি। তিনি বাংলাদেশের প্রথম মহিলা সিটি কর্পোরেশনের [[মেয়র]]।
 
== ওয়ার্ডসমূহ ==
২৭টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।
{| class="wikitable"
 
|-
== থানাসমূহ ==
! ওয়ার্ড নং!! এলাকা !! সিমানা !! আয়তন !! জনসংখ্যা !! কাউন্সিলরের নাম !! সংরক্ষিত কাউন্সিলর
|-
| ০১ || পাইনাদী (পূর্ব), মিজমিজি বাতান পাড়া || উত্তরে- ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, দক্ষিনে-তিতাস গ্যাস লাইন, পূর্বে- নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা সড়ক, পশ্চিমে- ধনুহাজী রোড ||৩.৭০ বর্গ কিলোমিটার || ৩৬,৫৯২ জন ||মোঃ আব্দুর রহিম || মাকসুদা মুজাফফর
|-
| ০২ || পাইনাদী (পশ্চিম), [[মিজমিজি]] (দক্ষিণ পাড়া), মিজমিজি (পশ্চিম পাড়া), মিজমিজি (সাহেব পাড়া) || উত্তরে- ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, দক্ষিনে-পানি উন্নয়ন বোর্ডের ক্যানাল পাড়/উত্তর কদমতলি, পূর্বে- ধনুহাজী রোডের পশ্চিম পাড়, পশ্চিমে- ফতুল্লাহ্‌ থানার ভূইগড় মৌজা ||৩.৫০ বর্গ কিলোমিটার || ২৫,৫৮৫ জন ||সেলিনা ইসলাম বিউটি || মাকসুদা মুজাফফর
|-
| ০৩ || নিমাই কাশারি, নয়া আটি, বাগমারা, সানার পাড় || উত্তরে- [[ঢাকা জেলা|ঢাকা জেলার]] ডগাইর ও জোকা মৌজা, দক্ষিনে-ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, পূর্বে- নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা সড়ক, পশ্চিমে- ঢাকা জেলার ডগাইর মৌজা ||২.১০ বর্গ কিলোমিটার || ৩৫,৯৪৭ জন ||শাহজালাল বাদল || মাকসুদা মুজাফফর
|-
| ০৪ || শিমরাইল, আটি, উত্তর আজিবপুর || উত্তরে- ঢাকা জেলারজোকা মৌজা, দক্ষিনে-আজিবপুর রোড (শীতলক্ষ্যা নদী পর্যন্ত), পূর্বে- শীতলক্ষ্যা নদী, পশ্চিমে- নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা সড়ক ||৩.৬৫ বর্গ কিলোমিটার || ২৩,৩৮৫ জন || || জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা
|-
| ০৫ ||দক্ষিণ আজিবপুর, সিদ্ধিরগঞ্জ কলাবাগ (দক্ষিণ), সিদ্ধিরগঞ্জ কলাবাগ পশ্চিম), সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন, সিদ্ধিরগঞ্জ সাইলো || ||২.০৯ বর্গ কিলোমিটার || ১৮,৪২১ জন ||মোঃ সফিকুল ইসলাম || জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা
|-
| ০৬ ||শুমিলপাড়া ([[আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল|আদমজী ই পি জেড]] সহ), বাগপাড়া, মন্ডলপাড়া || ||৩.১৭ বর্গ কিলোমিটার || ২৫,১০০ জন ||মোঃ সিরাজুল ইসলাম || জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা
|-
| ০৭ ||কদমতলি উত্তরপাড়া, কদমতলি দক্ষিণ পাড়া, নয়া পাড়া || ||২.৬২ বর্গ কিলোমিটার || ২১,৮৮৮ জন ||আলী হোসেন আলা || রেহেনা পারভিন
|-
| ০৮ ||ভূঁইয়াপাড়া, আরাম্বাগ, টাকখানা, বাড়ইপাড়া, এনায়েতনগর, ধনকুন্ডা || ||৩.৪৩ বর্গ কিলোমিটার || ১০,৫৬৮ জন ||মোঃ রুহুল আমিন || রেহেনা পারভিন
|-
| ০৯ ||জালকুড়ি পশ্চিম পাড়া, জালকুড়ি মধ্য পাড়া, জালকুড়ি উত্তর পাড়া|| ||৬.১০ বর্গ কিলোমিটার || ২৭,১৩৮ জন ||মোঃ ইসরাফিল প্রধান || রেহেনা পারভিন
|-
| ১০ |||| ||১.৫৫ বর্গ কিলোমিটার || ২০,৪৮৯ জন ||হাবিব তৌহীদ আহম্মেদ || মনয়ারা বেগম
|-
| ১১ |||| ||১.৭৩ বর্গ কিলোমিটার || ২৪,৫৫০ জন ||জামশের আলী || মনয়ারা বেগম
|-
| ১২ |||| ||১.৬১ বর্গ কিলোমিটার || ৪০,১৮৭ জন ||শওকত হাশেম || মনয়ারা বেগম
|-
| ১৩ |||| ||২.১৭ বর্গ কিলোমিটার || ৪৭,০৭৯ জন ||মাকসুদুল আলম খন্দকার ||শারমিন হাবিব
|-
| ১৪ |||| ||১.২৭ বর্গ কিলোমিটার || ২৯,৪৩১ জন ||মনিরুজ্জামান মনির ||শারমিন হাবিব
|-
| ১৫ |||| ||১.৬৮ বর্গ কিলোমিটার || ২৪,০৯৬ জন ||আসিত বরণ বিশ্বাস ||শারমিন হাবিব
|-
| ১৬ |||| ||১.৪৯ বর্গ কিলোমিটার || ৩৪,৪৯৬ জন ||হাজী ওবায়েত উল্লাহ্‌ ||খোদেজা খানম নাছরিন
|-
| ১৭ |||| | || ||আলমগির হোসেন ||খোদেজা খানম নাছরিন
|-
| ১৮ |||| | || ||কামরুল হাসান মুন্না ||খোদেজা খানম নাছরিন
|-
| ১৯ |||| | || ||মোঃ ফয়সাল সাগর ||রেজোয়ানা হক
|-
| ২০ |||| | || ||মোহাম্মদ হোসাইন ||রেজোয়ানা হক
|-
| ২১ |||| | || ||হান্নান সরকার ||রেজোয়ানা হক
|-
| ২২ |||| | || ||সুলতান আহম্মেদ ভূঁইয়া ||ইসরাত জাহান খান
|-
| ২৩ |||| | || ||শফিউদ্দিন আহম্মেদ ||ইসরাত জাহান খান
|-
| ২৪|||| | || ||আফজাল হোসেন ||ইসরাত জাহান খান
|-
| ২৫ |||| | || ||এনায়েত হোসেন ||কাজি ইফাত জাহান
|-
| ২৬ |||| | || ||আনোয়ার হোসেন অমু ||ইসরাত জাহান খান
|-
| ২৭ |||| | || ||সিরাজুল ইসলাম ||ইসরাত জাহান খান
|-
|}<ref>http://www.ncc.org.bd/</ref>
== সাত খুন ==
২০১৪ সালে দেশে সবচেয়ে আলোচিত অপরাধ ছিল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা। সরকারের ‘এলিট বাহিনী’ বলে পরিচিত [[র‍্যাব|র‍্যাযাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব)]] সদস্যরা সরাসরি এই খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ শহরের কাছ থেকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর [[নজরুল ইসলাম]], আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাত জনকে অপহরণ করেন র‍্যাব-১১ এর কতিপয় সদস্য। এর তিনদিন পর সাত জনেরই মৃতদেহ শীতলক্ষ্যা নদীতে পাওয়া যায়।
এই ঘটনায় ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নূর হোসেনকে প্রধান আসামি করে দুটি মামলা করা হয়। অভিযোগ করা হয়, নূর হোসেনের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে তাঁর প্রতিপক্ষকে খুন করেছে র‍্যাব।
মামলা দায়েরের পরপরই পুলিশ র‍্যাব-১১ এর সাবেক অধিনায়ক তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, কর্মকর্তা মেজর (অব) আরিফ হোসেন ও লে. কমান্ডার (অব) এম এম রানাকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার আরেক আসামি নূর হোসেন পালিয়ে [[ভারত|ভারতে]] গেলেও সেখানে ধরা পড়েন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।
দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুলিশ ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে র‍্যাবের সাবেক তিন কর্মকর্তা ছাড়াও ১২ জন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি দিয়েছেন।<br />
এই মামলার বাদি নিহত ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি বর্তমানে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।<ref>http://www.prothom-alo.com/special-supplement/article/412885/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A3%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8</ref>
 
== যোগাযোগ ==