চন্দ্রকলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Lunar libration with phase Oct 2007 450px.gif|thumb|right| উত্তর গোলার্ধে চন্দ্রকলার অ্যানিমেশন]]'''চন্দ্রকলা''' বলতে বোঝায় [[পৃথিবী]] হতে দৃশ্যমান [[চাঁদ|চন্দ্রের]] ক্ষয় এবং বৃদ্ধির সময়কাল। চন্দ্রকলাকে ষোড়শ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। চন্দ্রের বিভিন্ন আলোকিত অংশ বিভিন্ন সময়ে দেখা যায়। [[শুক্ল পক্ষ|শুক্লপক্ষে]] চাঁদ প্রতিদিন একটু একটু করে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে তার ষোড়শকলা সম্পূর্ণ করে। চন্দ্রের এই ষোড়শবিধ কলা হল '''অমৃতা''', '''মানদা''', '''পূষা''', '''তুষ্টি''', '''পুষ্টি''', '''রতি''', '''ধৃতি''', '''শশিনী''', '''চন্দ্রিকা''', '''কান্তি''', '''জ্যোৎস্না''', '''শ্রী''', '''প্রীতি''', '''অক্ষদা''', '''পূর্ণা''' এবং '''পূর্ণামৃতা'''।
===='''ভারতীয় জ্যোতির্বজ্ঞানীদের মতে'''====
সৌর বৎসরকে সাধারণভাবে গণনা করা হয় ৩৬৫ দিনে। পক্ষান্তরে চান্দ্র বৎসর হয় ৩৫৫ দিনে। ফলে প্রতি চান্দ্র বৎসরের সাথে সৌরবৎসরের ১০ দিনের পার্থক্য হয়। তিন বৎসরে এই পার্থক্যের পরিমাণ হয় ৩০ দিন। এই কারণে ভারতের বৈদিকযুগে প্রতি তিন বৎসর অন্তর অতিরিক্ত একটি বাড়তি মাস যুক্ত করে চান্দ্র বৎসরের সাথে সৌর বৎসরের সমন্বয় করা হতো। এই বাড়তি মাসকে বলা হয়েছে মলিম্লুচ বা মলমাস।
৭ ⟶ ৮ নং লাইন:
অমাবস্যার পর থেকে চাঁদের এই আলোকিত অংশ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং পূর্ণিমাতে পরিপূর্ণতা লাভ করে। আবার পূর্ণিমা থেকে চাঁদের আলোকিত অংশ হ্রাস পেতে পেতে অমাবস্যায় পৌঁছায়। চাঁদের এই আলোকিত অংশের হ্রাস- বৃদ্ধির এক একটি অধ্যায়কে কলা বা চন্দ্রকলা বলা হয়।
===='''হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে'''====
===='''শুক্লপক্ষীয় কলা'''====
|