আসফাকউল্লা খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৫ নং লাইন:
 
==কাকোরি ট্রেন ডাকাতি==
বিপ্লবীরা বুঝেছিলেন যে অহিংসার নরম কথার মাধ্যমে ভারতের স্বাধীনতা আসবে না এবং তাই তারা ভারতে বসবাসকারী ব্রিটিশদের ভেতরে ভীতির সঞ্চারের জন্য বোমা, রিভলভার এবং অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র ব্যবহার করতে চাইলেন। যদিও [[ব্রিটিশ রাজ]] অনেক বড় এবং খুব অল্প কয়েকজন ভারতে রাজনৈতিক বিভক্তি এবং প্রশিক্ষণবিহীন সেনাবাহিনীর জন্য ভারত জয় করেছিলো। কংগ্রেসের তথাকথিত নেতাদের দ্বারা অসহযোগ আন্দোলনের প্রত্যাহার সারা দেশের বিপ্লবীদেরকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলো। কিন্তু নতুন শুরু হওয়া বিপ্লবী আন্দোলনের প্রয়োজন থেকেই অর্থের দরকার ছিলো। একদিন শাহজাহানপুর থেকে [[লখনৌ]]তে ট্রেন ভ্রমণের সময় পণ্ডিত রামপ্রসাদ বিসমিল খেয়াল করলেন যে প্রত্যেক স্টেশন মাস্টার তার কেবিনে গার্ডের মাধ্যমে টাকার ব্যাগ আনছেন। সেই টাকার ব্যাগটি লখনৌ জংশনের সুপারেন্টেন্ডেন্টের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিসমিল সিদ্ধান্ত নিলেন সরকারি অর্থ লুট করার এবং সেই টাকা সেই সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার যারা প্রতিনিয়ত ভারতকে ৩০০ বছরের অধিককাল ধরে লুট করছে। এটির মাধ্যমে শুরু হলও [[কাকোরি বিপ্লব|কাকোরী ট্রেন ডাকাতি]]।
 
তাঁদের কার্যক্রম চালানো এবং অস্ত্রশস্ত্র কেনার উদ্দেশ্যে, বিপ্লবীরা ৮ আগস্ট ১৯২৫ তারিখে শাহজাহানপুরে একটি সভায় বসেন। অনেক কথাবার্তার পর এটি সিদ্ধান্ত হয় যে তারা সরণপুর লখনৌ চলাচলকারী ৮-ডাউন প্যাসেঞ্জার ট্রেন বহনকারী সরকারি কোষাগার লুট করবেন। ৯ আগস্ট ১৯২৫ তারিখে আসফাকউল্লা খান এবং অন্য আটজন বিসমিলের নেতৃত্বে ট্রেন লুট করেন। অন্যরা হলেন বারানসি থেকে [[রাজেন্দ্র লাহিড়ী ]], বাংলা থেকে শচীন্দ্র নাথ বকসি, উন্নাও থেকে [[চন্দ্রশেখর আজাদ]], কলকাতা থেকে কেশব চক্রবর্তী, রাইবেরেলি থেকে বনওয়ারী লাল, ইটাওয়া থেকে মুকুন্দি লাল, বেনারস থেকে মন্মথ নাথ গুপ্ত এবং শাহজাহানপুর থেকে মুরারি লাল।
 
==ষড়যন্ত্র মামলা শুরু==