বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩১ নং লাইন:
==ব্যক্তিগত জীবন==
বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের বাবা [[মতিলাল নেহেরু]] (১৮৬১ – ১৯৩১) ছিলেন [[কাশ্মীরী পণ্ডিত]] সম্প্রদায়ভুক্ত এক ধনী ব্যারিস্টার। তিনি [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন]] চলাকালীন দুইবার [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি]] হন। তাঁর মা স্বরূপরাণী থুস্‌সু (১৮৬৮ – ১৯৩৮) ছিলেন [[লাহোর|লাহোরে]] বসবাসকারী এক বিখ্যাত কাশ্মীরী ব্রাহ্মণ পরিবারের মেয়ে।<ref>Zakaria, Rafiq ''A Study of Nehru'', Times of India Press, 1960, p. 22</ref> স্বরূপরাণী ছিলেন মতিলাল নেহেরুর দ্বিতীয়া পত্নী। তাঁর প্রথমা স্ত্রী সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান। বিজয়লক্ষ্মী ছিলেন জওহরলাল নেহেরুর (জন্ম ১৮৮৯) এগারো বছরের ছোটো এবং তাঁর ছোটোবোন [[কৃষ্ণা হাথিসিং]]-এর (জন্ম ১৯০৭) থেকে সাত বছরের বড়ো। কৃষ্ণা হাথসিং ছিলেন বিশিষ্ট লেখিকা। তিনি তাঁর দাদা সম্পর্কে অনেক বই লিখেছিলেন।
 
১৯২১ সালে বিজয়লক্ষ্মীর সঙ্গে রঞ্জিত সীতারাম পণ্ডিতের বিবাহ হয়। তাঁর স্বামী ছিলেন [[কাথিয়াওয়াড়|কাথিয়াওয়াড়ের]] এক সফল মহারাষ্ট্রীয় ব্যারিস্টার এবং সংস্কৃত ভাষাবিদ। তিনি [[কলহন|কলহনের]] ঐতিহাসিক মহাকাব্য [[রাজতরঙ্গিনী]] সংস্কৃত থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন। স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দিয়ে তিনি কারারুদ্ধ হন এবং [[লখনউ]]-এর জেলে ১৯৪৪ সালেমারা যান। তাঁদের তিন কন্যা ছিল: চন্দ্রলেখা মেহতা, নয়নতারা সেহগল ও রীতা ডর। ১৯৯০ সালে বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত প্রয়াত হন।