সাবাশ বাংলাদেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) অ বিষয়শ্রেণী:রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২ নং লাইন:
| title = সাবাশ বাংলাদেশ
| painting_alignment =
| other_language_2 =
| other_title_2 =
১৭ ⟶ ১৫ নং লাইন:
| material =
| subject = বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধ
| height_metric =
| width_metric =
| length_metric =
২৭ ⟶ ২৫ নং লাইন:
| dimensions =
| dimensions_ref =
| metric_unit = m
| imperial_unit = ft
| condition =
| city = [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়]], [[রাজশাহী]], [[বাংলাদেশ]]
৩৫ ⟶ ৩৩ নং লাইন:
| coordinates = {{Coord|24.22|88.36|type:landmark|display=inline,title}}
| owner =
| url =
}}
'''সাবাশ বাংলাদেশ'''
== স্থাপত্য তাৎপর্য ==
৪৫ ⟶ ৪৩ নং লাইন:
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক শিক্ষক-ছাত্র শহীদ হওয়ায় এর স্মৃতিকে চির অম্লান করে রাখার জন্য উদ্যোগ নেয় কর্তৃপক্ষ। তারপর নির্মাণের জায়গা নির্ধারণ হয় সিনেট ভবনের দক্ষিণে। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পর ১৯৯১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের উদ্যোগে শিল্পী নিতুন কুন্ডুর উপাস্থপনায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শেষে হলে এর ফলক উম্মোচন করেন শহীদ জননী [[জাহানারা ইমাম]]।<ref name="cri.cn"/> ভাস্কর্যে স্থান পেয়েছে তরুণ কবি [[সুকান্ত ভট্টাচার্য|সুকান্ত ভট্টাচার্যের]] কবিতার কয়েকটি লাইন। যা হলো
{{pull quote|1=সাবাস বাংলাদেশ<br />এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়<br />জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার<br />তবু মাথা নোয়াবার নয়।}}
==আরও দেখুন==
|