মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Added {{copypaste}} tag to article (TW)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{copypaste|url=http://www.mubcbd.com/main-boys/|date=জুন ২০১৫}}
{{তথ্যছক বিদ্যালয়
| name = মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
৬৭ ⟶ ৬৬ নং লাইন:
* ব্রাঞ্চ-২ (বালক ও বালিকা শাখা), ইব্রাহিমপুর
* ব্রাঞ্চ-৩ (বালক, বালিকা ও কলেজ শাখা), শেওড়াপাড়া
 
== ক্যাম্পাস ==
;মূল ভবনঃ বালিকা ক্যাম্পাস
১৯৬৯ সনের ১৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় মনিপুর জুনিয়র হাই স্কু্ল। ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি উন্নীত হয় মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়।২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষা কাযক্রম চালু হয়। তখন থেকে প্রতিষ্ঠানটির নাম হয় মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। এটি U আকৃতি ৬ষ্ঠ তলা ভবন। বর্তমানে প্রভাতী ও দিবা শিফটে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৬,০১৯ জন ,শিক্ষিক/শিক্ষিকার সংখ্যা ১০২ জন ও কর্মচারী সংখ্যা ৩১ জন। ২০০০ সালের পূর্ব পর্যন্ত এখানে প্রভাতী শাখায় মেয়েদের এবং দিবা শাখায় ছেলেদের ক্লাস হতো , বর্তমানে উভয় শিফটে শুধু মাত্র মেয়েদের ক্লাস হয় ।২০০২ সালে পৃথক ক্যাম্পাসে বালক শাখা স্হানান্তরিত হয় যা মূল বালক ক্যাম্পাস নামে পরিচিত ।
 
'''মূল ভবনঃ বালক ক্যাম্পাস'''
১৯৬৯ সনের ১৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় মনিপুর জুনিয়র হাই স্কু্ল । ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি উন্নীত হয় মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়।২০১০-২০১১ শিক্ষাবষে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষা কাযক্রম চালু হয়। তখন থেকে প্রতিষ্ঠানটির নাম হয় মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। এটি U আকৃতি ৬ষ্ঠ তলা ভবন।২০০২ সাল থেকে মূল বালক ক্যাম্পাসের কার্যক্রম শুরু হয় । বর্তমানে প্রভাতী ও দিবা শিফটে শুধু মাত্র ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫,৭১০, শিক্ষিক/শিক্ষিকার সংখ্যা ১০০ ও কর্মচারীর সংখ্যা ২৫ জন।
 
'''ব্রাঞ্চ-৩, শেওড়াপাড়া'''
২০১১ সালে এ ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় । শেওড়াপাড়ায় বেগম রোকেয়া সরনী সংলগ্ন দৃষ্টিনন্দন একটি O আকৃতির ছয়তলা বৃত্তাকার ভবন। বর্তমানে প্রভাতী শিফটে মেয়েদের ও দিবা শিফটে ছেলেদের পাঠদান করা হয়। উভয় শিফট মিলিয়ে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৭০০০ জন , শিক্ষক/শিক্ষিকা ১৩৬জন ও কর্মচারী ৩০ জন। ২০ জন।
 
 
== ছাত্র-ছাত্রী==
১১৬ ⟶ ১০৪ নং লাইন:
== ফলাফল==
২০০৭, ২০০৮ ও ২০০৯ সালে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় স্কুলটি ৩য় স্থান অর্জন করে। এ পরীক্ষায় ২০০৮ ও ২০০৯ সালে যথাক্রমে ৬৫২ জন ও ৫৫৬ জন ছাত্রছাত্রীর এ+(জিপিএ ৫) অর্জন স্বাভাবিকভাবেই স্কুলটিকে জিপিএ ৫ প্রাপ্তির দিক থেকে বাংলাদেশের সেরা ৩য় স্কুলের সারিতে স্থান দেয়। ২০০৯ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে অনুষ্ঠিত অষ্টম শ্রেণীর মূল্যায়ন পরীক্ষায় ২য় স্থান অর্জন করে। ১৯৬৯ সালে স্থাপিত এ স্কুলটি এ পর্যন্ত দু’বার বাংলাদেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি লাভ করে।
 
<br />
'''এইচ.এস.সি'''
{| class="wikitable"
১৬০ ⟶ ১৫০ নং লাইন:
|}
 
'''৫ম শ্রেণিরশ্রেণীর সমাপনী'''
{| class="wikitable"
|-