ভূতথ্যবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এবং স্থানিক তথ্য ফাংশন
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মিঠুন কুমার (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: জিওইনফরমেটিক্স এমন একধরণের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা তথ্য বিজ্...
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৬:৩৬, ২১ জুন ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জিওইনফরমেটিক্স এমন একধরণের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা তথ্য বিজ্ঞান ও প্রকৌশল সম্পর্কিত অবকাঠামো ব্যবহার করে ভৌগলিক, ভূ-বিজ্ঞান, পরিবেশ, মহাকাশ বিজ্ঞান এবং এর সাথে সম্পর্কিত প্রকৌশলের বিভিন্ন শাখার সমস্যা সমাধান করে ।[১]

বিস্তারিত

জিওইনফরমেটিক্সকে এইভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় যে, এটা এমন এক ধরনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা পারিসরিক তথ্য ধারন, শ্রেণীবিভাগকরণ, সংরক্ষন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, উপস্থাপন এবং বিতরণ করার কাজে ব্যবহার করা হয় । [১]

===জিওইনফরমেটিক্সের শাখাসমুহ=== [১]

  1. জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেম
  2. রিমোট সেন্সিং
  3. গ্লোবাল ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম
  4. গ্লোবাল পশিশনিং সিস্টেম
  5. ফটোগ্রামেট্রী
  6. স্পেশাল অ্যানালাইসিস
  7. ওয়েব ম্যাপিং
  8. কার্টগ্রাফি
  9. জিওডেসি

ব্যবহার

বর্তমান সময়ে জিওইনফরমেটিক্সের ব্যবহার ব্যাপক আকার ধারন করেছে । বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের বিভিন্ন শাখায় এর বহুল ব্যবহার লক্ষনীয় এবং দিন দিন এর ব্যবহার বেড়েই চলেছে । যেসব ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তা নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ [১]

  1. দুর্যোগ পূর্বাভাস ও ব্যবস্থাপনা
  2. আবহাওয়া পর্যবেক্ষন ও পুর্বাভাস প্রদান
  3. আবহাওয়া ও সমুদ্র মডেলিং
  4. বিমান চালানো
  5. নৌ পরিবহণ ও ন্যাভিগেশন
  6. টেলিকমিউনিকেশন
  7. স্থাপনা নির্মান
  8. পুরাকৌশল
  9. গাড়ির নেভিগেশন সিস্টেম
  10. সামরিক বাহিনী
  11. পরিবহণ জালি পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা
  12. ভার্চুয়াল গ্লোব
  13. নগর পরিকল্পনা
  14. কৃষি ব্যবস্থাপনা
  15. পরিবেশ মডেলিং, পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা
  16. ব্যবসায়ের স্থান পরিকল্পনা
  17. অপরাধ বিজ্ঞান ও অপরাধ সিমুলেশন

বর্তমানে জিওইনফরমেটিক্স টেকনোলোজি সারা বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ের সিদ্ধান্তকারীদের নিকট খুবই গুরুত্বপুর্ন হয়ে পড়েছে ।

তথ্যসূত্র