নেজামে ইসলাম পার্টি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Smahfuj (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Smahfuj (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৩ নং লাইন:
যে কোন মূল্যে পাকিস্তানে নেজামে ইসলাম তথা ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে এই পার্টির প্রধান লক্ষ্য হিসেবে স্থির করা হয়। মুসলিম লীগের তুলনায় এই দলের নেতৃতে বড় বড় উলামা থাকায় অল্পদিনেই নেজামে ইসলাম পার্টি একটি শক্তিশালী বৃহৎ দলে পরিণত হয়।
 
== ১৯৫৪ সালের জাতীয় নির্বাচন ==
১৯৫৪ সালে নেজামে ইসলাম পার্টি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়। এই নির্বাচনে তাদের এককালের পৃষ্ঠপোষক ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগকে পরাজিত করার লক্ষ্যে অপরাপর বিরোধী দলগুলোর সমন্বয়ে একটি যুক্তফ্রন্টও গঠন করা হয়।<ref>{{cite web|url= https://bn.wikipedia.org/wiki/পূর্ব_পাকিস্তানের_আইনপরিষদ_নির্বাচন,_১৯৫৪#cite_note-1=|title= পূর্ব পাকিস্তানের আইনপরিষদ নির্বাচন, ১৯৫৪|work= bn.wikipedia.org}} </ref> এই ফ্রন্টে নেজামে ইসলাম পার্টি ছাড়া আরও যে সব দল ছিল সেগুলো হলো আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ ও কৃষক শ্রমিক পার্টি।<ref>{{cite web|url = http://www.dailyinqilab.com/2013/10/25/139930.php =|title= যুক্তফ্রন্ট সরকারকে পদচ্যুত করার দুই মাসের মধ্যে ফজলুল হককে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়|work= www.dailyinqilab.com}} </ref>
 
যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী প্রতীক ছিল 'নৌকা'। যা বর্তমানে আওয়ামী লীগের পরিচয় চিহ্নে পরিণত হয়েছে। ফ্রন্টের পক্ষ থেকে ২১-দফা<ref>{{cite web|url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=নির্বাচন_১৯৫৪-1=|title= নির্বাচন ১৯৫৪|work=bn.banglapedia.org}} </ref> দাবি সম্বলিত একটি নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করা হয়। এর ভূমিকায় বলা হয় : 'কুরআন ও সুন্নাহ-বিরোধী কোন আইন প্রণয়ন করা হবে না।'
 
যুক্তফ্রন্ট সরকারে নেজামে ইসলাম পার্টি অংশ নেয় এবং মন্ত্রিত্ব লাভের সুবাদে গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারনী ভূমিকা পালন করে। জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে দলটির ৩৬ জন নেতা নির্বাচিত হন।
 
জাতীয় পরিষদে সংসদীয় দলের নেতা ছিলেন দলীয় সভাপতি মাওলানা আতহার আলী (রহ.)।<ref>{{cite web|url=https://bn.wikipedia.org/wiki/যুক্তফ্রন্ট =|title= যুক্তফ্রন্ট|work=bn.wikipedia.or}}</ref> এডভোকেট মৌলভী ফরিদ ছিলেন কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রী। প্রাদেশিক পরিষদের স্পীকার ছিলেন আব্দুল ওহাব খান। এছাড়া আইন, ভূমি ও শিক্ষা মন্ত্রনালয়ও ছিল নেজামে ইসলাম পার্টির মন্ত্রীদের দায়িত্বে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী চৌধুরী মুহাম্মদ আলী পরবর্তীতে নেজামে ইসলাম পার্টিতে যোগ দিলে তাকে দলের সভাপতি নিযুক্ত করা হয়।