নব্যপ্রস্তরযুগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tarak aziz (আলোচনা | অবদান)
নব্য প্রস্তর যুগ
Tarak aziz (আলোচনা | অবদান)
নব্য প্রস্তর যুগ
৮ নং লাইন:
 
ভারববর্ষের নানা স্থানে নানাবিধ তাম্রনির্ম্মিত অস্ত্রশস্ত্র আবিষ্কৃত হইয়াছে। তাম্রনির্ম্মিত কুঠার বা পরশু, তরবারি, ছুরিকা বা কৃপাণ, ভল্ল বা বর্ষার শীর্ষ বক্রদন্তযুক্ত ভল্ল (Harpoon) এবং নানাবিধ ছেদনাস্ত্র আবিষ্কৃত হইয়াছে। কলিকাতা মিউজিয়ামে কাণপুরের নিকটস্থিত বিঠুর, আগ্রার নিকটস্থিত মৈনপুরী, ফরক্কাবাদের নিকটস্থিত ফতেপুর এবং মধ্যপ্রদেশের বালাঘাট জেলায় অবস্থিত গঙ্গেরিয়া প্রভৃতি নানা স্থানের নানাবিধ তাম্রনির্ম্মিত অস্ত্র আছে। বাঙ্গালা দেশে মাত্র তিন স্থানের তাম্রনির্ম্মিত অস্ত্র আবিষ্কৃত হইয়াছে। ১৮৭১ খৃষ্টাব্দে হাজারীবাগ জেলার পচম্বা মহকুমার একটি গিরিশীর্ষে কতকগুলি অসম্পূর্ণ কুঠার বা পরশুফলক আবিষ্কৃত হইয়াছিল (২১)। ১৮৮৩ খৃষ্টাব্দে, মেদিনীপুর জেলার পশ্চিমাংশে ঝাটিবনি পরগণায় তামাজুরী গ্রামে একখানি কুঠারফলক আবিষ্কৃত হইয়াছিল (২২)। ত্রিশ বৎসরের অধিককাল পূর্ব্বে ডাঃ সইস্‌ (Dr. Saise) বারাগুণ্ডা তামার খনির নিকটে বহু তাম্রনির্ম্মিত অলঙ্কার ও অস্ত্র আবিষ্কার করিয়াছিলেন; ইহার মধ্যে একখানি বৃহৎ কুঠার বা পরশুফলক এবং একখানি কঙ্কণ মাদ্রাজের চিত্রশালায় আছে।
 
- See more at: http://ebanglalibrary.com/2343#sthash.foCXKyR2.dpuf
'''