ইসলামে যৌনতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
৬৭ নং লাইন:
 
== উপপত্নী ==
উপপত্নী হল কোন মুসলিম পুরুষের সাথে তাঁর অধিকৃত ক্রীতদাসীর যৌন সম্পর্ক। ইসলাম পূর্ব আরবে এটি বৈধ ছিল এবং ইসলাম আগমনের পর এর উপর কিছু সীমারেখা টেনে একে বৈধতা দেয়া হয়। একজন মুসলিম পুরুষ তাঁর ক্রয়কৃত ক্রীতদাসীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক গড়তে পারবে এবং তার সন্তানের পিতা হতে পারবে, তবে যৌনসংগমের পর তাকে আর কখনোই অন্য কোথাও বিক্রি করতে পারবে না। একজন মুসলিম পুরুষ তার নিজের মালিকানাধীন একাধিক দাসীর সাথে এ সম্পর্ক করতে পারবে, কিন্তু সে তাঁর স্ত্রীর অধিকৃত দাসীর সাথে এ ধরনের সম্পর্ক করতে পারবে না। একজন মুসলিম চাইলে তাঁর অধিকৃত দাসীকে বিয়ে করতে পারবেন। বিশুদ্ধ হাদিসেও দাসীকে উত্তম আচার ব্যবহার শিক্ষা প্রদানপূর্বক মুক্তি দিয়ে তাকে বিয়ে করার প্রতি উৎসাহ দেয়া হয়েছে।<ref>{{cite web | url=http://www.at-tahreek.com/february2013/article0201.html | title=মানবাধিকার ও ইসলাম | publisher=www.at-tahreek.com | date=ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | accessdate=৭ জুন ২০১৫}}</ref><ref>{{cite web | url=http://quranx.com/Hadith/adab/Book-9/Hadith-48/ | title=Al-Adab Al-Mufrad / Book-9 / Hadith-48 | publisher=quranx.com | accessdate=7 June 2015}}</ref> তার মৃত্যূর পর দাসীদের গর্ভে জন্ম নেয়া তার সন্তানসন্তদি বৈধ বলে বিবেচিত হবে এবং উক্ত দাসীগণ ও সন্তানগণ মুক্ত বা স্বাধীন বলে বিবেচিত হবে|
 
== ধর্ষণ ==