গাদ্দাফি স্টেডিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ঘটনাসমূহ - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
৪৬ নং লাইন:
১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে নায়ার আলী দাদা স্টেডিয়াম সংস্কারের দায়িত্ব পায়। মুঘল ঘরনায় এর পুণঃনকশার প্রতিফলন ঘটানো হয়। সংরক্ষিত নিজস্ব বৈদ্যুতিক জেনারেটর ব্যবস্থা ও আধুনিক ফ্লাডলাইট ব্যবস্থা নিয়ে পাকিস্তানে প্রথম স্টেডিয়ামের মর্যাদা পেয়েছে এটি।<ref>{{cite web|last=McGlashan|first=Andrew|title=Gaddafi Stadium|url=http://www.espncricinfo.com/blank/content/ground/58967.html|publisher=[[ESPNCricinfo]]|accessdate=2011-09-05}}</ref>
 
২৩ অক্টোবর, ২০১১ তারিখে পিসিবি লিবিয়ায় নতুন সরকারের সমর্থনে স্টেডিয়ামের পুণঃনামকরণের বিষয়ে আলোচনা করে। অক্টোবর, ২০১১-এর শেষার্ধ্বে [[Pakistan_Olympic_AssociationPakistan Olympic Association#Memberships|পাঞ্জাব অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের]] পক্ষ থেকেও একই ধরনের অনুরোধ উপস্থাপন করা হয়। এ প্রসঙ্গে প্রাদেশিক মূখ্যমন্ত্রী বলেন যে, আমি মনে করি না যে, তাঁর ব্যক্তিগত জীবন আমাদের ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পরিচয়ের জন্য উদ্দীপনা যোগাবে। এপ্রিল, ২০১২ সাল পর্যন্ত স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন হয়নি।<ref>{{cite news |url=http://dawn.com/2012/04/17/gaddafi-stadium-prepares-to-end-long-hiatus/ |title=Gaddafi prepares to end long hiatus |date=17 April 2012 |accessdate=20 April 2012 |work=Dawn.com }}</ref>
 
== উল্লেখযোগ্য ঘটনা ==
স্টেডিয়ামে এ পর্যন্ত তিনটি [[হ্যাট্রিক#ক্রিকেট|হ্যাট্রিক]] হয়েছে। তন্মধ্যে, ৯ অক্টোবর, ১৯৭৬ তারিখে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] [[Peter Petherick|পিটার পেথেরিক]] পাকিস্তানের বিপক্ষে, ৬ মার্চ, ১৯৯৯ তারিখে [[ওয়াসিম আকরাম]] শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এবং মোহাম্মদ সামি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এ কীর্তিগাথা রচনা করেন।
 
১৯৭৬ সালে জাভেদ মিয়াঁদাদ-আসিফ ইকবাল পঞ্চম উইকেট জুটিতে ২৮১ রান তুলেছিলেন। খেলায় পাকিস্তান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস ও ৩২৪ রানের বিশাল জয় পায়।
৫৫ নং লাইন:
১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলায় ষাট সহস্রাধিক দর্শক খেলা উপভোগ করেন।
 
৩ মার্চ, ২০০৯ তারিখে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে সফরকারী শ্রীলঙ্কার খেলোয়াড়দের বহনকারী বাসে স্টেডিয়ামের কাছে সশস্ত্র বন্দুকধারীরা আক্রমণ করে। অধিনায়ক মাহেলা জয়াবর্ধনেসহ আটজন খেলোয়াড় আহত হন। পরবর্তীতে কাছাকাছি থাকা বিমানঘাঁটি থেকে বিমানে চড়ে শ্রীলঙ্কায় ফিরে যায় শ্রীলঙ্কা দল। এরফলে পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা বন্ধ হয়ে যায়। অনানুষ্ঠানিকভাবে কেবলমাত্র প্রতিবেশী আফগানিস্তান থেকে ২০১১ সালে একদিনের সিরিজ খেলতে আসে। এছাড়াও ১৫ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখে টুয়েন্টি২০ খেলায় অংশগ্রহণের জন্য দ্বিতীয় সারির পাকিস্তান এ দলের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
 
১০ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে কঠোর নিরাপত্তায় কেনিয়া ক্রিকেট দল লাহোরে আসে ও অনানুষ্ঠানিকভাবে পাঁচটি একদিনের খেলায় অংশগ্রহণ করে। এরফলে, এশিয়ার বাইরে থেকে প্রথম দল হিসেবে গত পাঁচ বছরের মধ্যে সামরিক বাহিনীর পরিচালনায় পাকিস্তানে আসে।
৭২ নং লাইন:
{{বাক্স-ছক শুরু}}
{{ধারাবাহিকতা ছক
|পদবী= [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ]] </br />চূড়ান্ত মাঠ
| পূর্বসূরী=[[মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড]]
|উত্তরসূরী= [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড]]
৮৪ নং লাইন:
{{Cricket grounds in Pakistan}}
-->
 
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানে টেস্ট ক্রিকেট মাঠ]]
[[বিষয়শ্রেণী:লাহোরে ক্রিকেট]]