কবুল হ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৭ নং লাইন:
জুয়া এবং আসাদের কাহিনী নিয়ে কুবুল হের শুরু।জুয়া ছিল এক আধুনিক ওমেন।আসাদ ছিল ডিসিপ্লিন এবং ধার্মিক।সে জুয়ার চালচলন,আচার আচরণ পছন্দ করত না।আসাদের ছোটবেলার সঙ্গী তানভীর বেগমের আসাদের জীবনে আগমন এক নতুন অধ্যায় এর সূচনা করে।তানভীর সবসময় ধনী হাসবেন্ড খুঁজত।আসাদ তার জন্য পারফেক্ট ছিল।তাই সে আসাদকে বিবাহ করতে চেয়েছিল।কিন্তু ইতিমধ্যে জুয়া তানভীরের পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়ায়।কারণ আসাদ এবং জুয়া একে অপরকে ভালবেসে ফেলে এবং আসাদের আম্মি দিলশাদ আসাদ এবং জুয়ার বিবাহ ঠিক করে। জুয়া মনে করত তার বাবা বেঁচে আছেন এবং তিনি হিন্দুস্থানে আছেন।পরে জুয়া জানতে পারে যে গফুর আহমেদ সিদ্দিকী তার বাবা।সিদ্দিকী বাড়িতে যাওয়ার পর জুয়া জানতে পারে বহু বর্ষ পূর্বে রাজিয়া রাশেদ খানের গুড়িয়া ফেক্টরিতে(পুতুল ফফেক্টরি/ডল ফেক্টরি) এক মহিলাকে হত্যা করে।ঐ মহিলা ছিল জুয়ার আম্মি।রাশেদ খানকে হত্যা করে তানভীর সমস্ত দোষ সিদ্দিকী সাহেবের উপর চাপিয়ে দেয়।পরে জুয়া ও তার সৎ বোন হুমাইরা সব জানতে পারে এবং সত্যি সবার সামনে আনে।তানভীরকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।নিখাত,শিরিন ইউকে তে আয়ানের কাছে চলে যায়।হায়দার আর হুমাইরা দুবাই চলে যায়।
 
| '''২ বছর পর'''
 
আসাদ এবং জুয়ার দুই যমজ মেয়েমেয়ের জন্ম হয়।সানাম আহমেদ খান এবং সেহের আহমেদ খান।নাজমা আর ইমরানের এক মেয়ে হয় হায়া ইমরান কুরাইশী।সেদিন ছিল আসাদ এবং জুয়ার দুই যমজ মেয়ে সানাম এবং সেহেরের জন্মদিন।তারা স্কাইফের মাধ্যমে হুমাইরা এবং হায়দার ও নিখাতদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলে।এদিকে তানভীর পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পায়।পুলিশের কাছ থেকে ছাড়া পেয়ে তানভীর আসাদ,জয়া,নাজমা এবং সিদ্দিকী সাহেবকে হত্যা করে।
 
আসাদ এবং জুয়ার দুই যমজ মেয়ে হয়।সানাম আহমেদ খান এবং সেহের আহমেদ খান।নাজমা আর ইমরানের এক মেয়ে হয় হায়া ইমরান কুরাইশী।সেদিন ছিল আসাদ এবং জুয়ার দুই যমজ মেয়ে সানাম এবং সেহেরের জন্মদিন।তারা স্কাইফের মাধ্যমে হুমাইরা এবং হায়দার ও নিখাতদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলে।এদিকে তানভীর পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পায়।পুলিশের কাছ থেকে ছাড়া পেয়ে তানভীর আসাদ,জয়া,নাজমা এবং সিদ্দিকী সাহেবকে হত্যা করে।
| '''২০ বছর পর'''
 
| '''পাঞ্জাব,ভারত'''
 
ভাগ্যক্রমে দিলশাদ এবং জয়ার যমজ মেয়ে সানাম,নাজমার মেয়ে হায়া বেঁচে যায় এবং সেহের হারিয়ে যায়।তারা পাঞ্জাব চলে যায়।সানাম কাজের সন্ধানে বোপাল আসে এবং ঐ বাড়িতে কাজ নেয় যে বাড়ি প্রথমে তার আম্মি আব্বুর ছিল।বর্তমানে সেখানে তানভীরের পরিবার বাস করে। বহু বছর পূর্বে তানভীর আহিলের বাবা নবাব সাহেবকে তার সম্পত্তি তানভীরের পুত্র রেহানের নামে করতে বলে।কিন্তু নবাব তার পত্র আহিলের নামে সব সম্পত্তি লিখে দেওয়ায় তানভীর নবাবকে খুন করে।কিন্তু দলিল পায় নি।কি করবে বুঝতে না পেরে আহিলের বিছানায় বন্দুক রেখে দিয়ে আহিলকে খুনি বলে।আহিলকে তানভীর বলে যে আহিল খুন করেছে কিন্তু সমস্ত দায়ভার তানভীর নিয়ে জেলে যাবে।তানভীর আহিলের মনে ভুল ধারণা ডুকয়ে দেয় যে সে নিজের আব্বুর খুনি এবং তানভীর ওকে নিজের ছেলের মত ভালবাসে।এই ভুল ধারণায় আহিল বড় হয়।তানভীর মুক্তি পায় এবং বাড়িতে আসে।তানভীরের একচোখ ছোট থেকে নষ্ট ছিল।আসাদ মারা যাওয়ার সময় তার অন্য চোখটি অন্ধ করে দেয়।ফলে সে সানামকে দেখতে পারে না।কিন্তু সানামের কথাবার্তায় তানভীরের মনে হত জুয়া কথা বলছে।সানাম জানতে পারে না যে বাড়িটা তাদের ছিল এবং তানভীর তার পরিবারকে শেষ করে দিয়েছিল।কিছুদিন পর তানভীর সম্পত্তির জন্য সানামকে আহিলের সাথে ৩ মাসের জন্য বিয়ে করার কন্ট্রাক্ট করে।সানাম জানতে পারে তানভীর আহিলের সৎ মা এবং সে নবাব সাহেবের সম্পত্তির জন্য সব করছে।তানভীরকে দেখে দিলশাদ অসুস্থ হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলে।তাকে সিমলা নেওয়ার অজুহাতে দিলশাদ তাকে মেরে ফেলতে চায়।কারণ দিলশাদ বেঁচে থাকলে তানভীরের ২০ বছর আগের রহস্য সানাম জেনে যাবে।
ইতিমধ্যে সানামের যমজ বোন সেহের বোপাল আসে যে বহুবর্ষ পূর্বে তার আম্মি আব্বুর হত্যার সময় হারিয়ে গিয়েছিল। সেহের নিজের আসল পরিচয় জানত না।সে নিজেকে সুনেরী নামের হিন্দু মহিলা পরিচয় দেয়।সানামও জানত না যে তার নিজের কোন যমজ বোন আছে।সেহের বোপাল আসে।সানাম আহিল সত্যিকারের ভালবেসে ফেলে এবং সিন্ধান্ত নেয় তারা নিকা (আক্দ) করবে।