কবুল হ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩০ নং লাইন:
 
আসাদ এবং জুয়ার দুই যমজ মেয়ে হয়।সানাম আহমেদ খান এবং সেহের আহমেদ খান।নাজমা আর ইমরানের এক মেয়ে হয় হায়া ইমরান কুরাইশী।সেদিন ছিল আসাদ এবং জুয়ার দুই যমজ মেয়ে সানাম এবং সেহেরের জন্মদিন।তারা স্কাইফের মাধ্যমে হুমাইরা এবং হায়দার ও নিখাতদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলে।এদিকে তানভীর পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পায়।পুলিশের কাছ থেকে ছাড়া পেয়ে তানভীর আসাদ,জয়া,নাজমা এবং সিদ্দিকী সাহেবকে হত্যা করে।
 
| '''২০ বছর পর'''
 
| '''পাঞ্জাব,ভারত'''
 
ভাগ্যক্রমে দিলশাদ এবং জয়ার যমজ মেয়ে সানাম,নাজমার মেয়ে হায়া বেঁচে যায় এবং সেহের হারিয়ে যায়।তারা পাঞ্জাব চলে যায়।সানাম কাজের সন্ধানে বোপাল আসে এবং ঐ বাড়িতে কাজ নেয় যে বাড়ি প্রথমে তার আম্মি আব্বুর ছিল।বর্তমানে সেখানে তানভীরের পরিবার বাস করে। বহু বছর পূর্বে তানভীর আহিলের বাবা নবাব সাহেবকে তার সম্পত্তি তানভীরের পুত্র রেহানের নামে করতে বলে।কিন্তু নবাব তার পত্র আহিলের নামে সব সম্পত্তি লিখে দেওয়ায় তানভীর নবাবকে খুন করে।কিন্তু দলিল পায় নি।কি করবে বুঝতে না পেরে আহিলের বিছানায় বন্দুক রেখে দিয়ে আহিলকে খুনি বলে।আহিলকে তানভীর বলে যে আহিল খুন করেছে কিন্তু সমস্ত দায়ভার তানভীর নিয়ে জেলে যাবে।তানভীর আহিলের মনে ভুল ধারণা ডুকয়ে দেয় যে সে নিজের আব্বুর খুনি এবং তানভীর ওকে নিজের ছেলের মত ভালবাসে।এই ভুল ধারণায় আহিল বড় হয়।তানভীর মুক্তি পায় এবং বাড়িতে আসে।তানভীরের একচোখ ছোট থেকে নষ্ট ছিল।আসাদ মারা যাওয়ার সময় তার অন্য চোখটি অন্ধ করে দেয়।ফলে সে সানামকে দেখতে পারে না।কিন্তু সানামের কথাবার্তায় তানভীরের মনে হত জুয়া কথা বলছে।সানাম জানতে পারে না যে বাড়িটা তাদের ছিল এবং তানভীর তার পরিবারকে শেষ করে দিয়েছিল।কিছুদিন পর তানভীর সম্পত্তির জন্য সানামকে আহিলের সাথে ৩ মাসের জন্য বিয়ে করার কন্ট্রাক্ট করে।সানাম জানতে পারে তানভীর আহিলের সৎ মা এবং সে নবাব সাহেবের সম্পত্তির জন্য সব করছে।তানভীরকে দেখে দিলশাদ অসুস্থ হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলে।তাকে সিমলা নেওয়ার অজুহাতে দিলশাদ তাকে মেরে ফেলতে চায়।কারণ দিলশাদ বেঁচে থাকলে তানভীরের ২০ বছর আগের রহস্য সানাম জেনে যাবে।
ইতিমধ্যে সানামের যমজ বোন সেহের বোপাল আসে যে বহুবর্ষ পূর্বে তার আম্মি আব্বুর হত্যার সময় হারিয়ে গিয়েছিল। সেহের নিজের আসল পরিচয় জানত না।সে নিজেকে সুনেরী নামের হিন্দু মহিলা পরিচয় দেয়।সানামও জানত না যে তার নিজের কোন যমজ বোন আছে।সেহের বোপাল আসে।আসে।সানাম আহিল সত্যিকারের ভালবেসে ফেলে এবং সিন্ধান্ত নেয় তারা নিকা (আক্দ) করবে।
রাজিয়া সানামকে কিটনাপ করে এবং সেহেরকে ৫০ লাখ রুপির বিনময়ে সানামের চরিত্রে অভিনয় করে সকল সম্পত্তি রাজিয়ার নামে করতে বলে।সেহের রাজি হয়।কিন্তু কিছুদিন পর সানাম পালিয়ে যায়।সানাম বাড়িতে আসে।কিন্তু সবাই সানামের বোন হায়া এবং রাহাতের [[আক্দ]]তে যায়।সানাম রাজিয়ার কাছে জানতে পারে যে সুনেরীর চেহারা তার সাথে মিল আছে কারণ তারা যমজ বোন।দিলশাদকে সিমলা নেওয়ার সময় রাজিয়া তাকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং রাজিয়ার বোন বলে তাকে রাখে।দিলশাদ সুস্থ হয়ে উঠে এবং সেহেরকে সব সত্যি বলে।সেহের সানামকে বাঁচাতে যায়।কিন্তু রাজিয়া তাকেও সানামের সাথে বন্দি করে রাখে।তৎক্ষণাৎ রাজিয়া বিদ্যুতের শক খেয়ে মারা যায়।এদিকে সানাম এবং আহিলের রিয়েল নিকা শুরু হয়।দুলহান পালিয়ে গেছে ভেবে তানভীর আরেক সানামকে নিয়ে আসে।নতুন সানাম ছিল এক ছায়া যার হৃদয় নেই।যে এক কাল যাদুর অধিকারী
 
== অভিনয়ে ==