|ময়দানব কর্তৃক [[ইন্দ্রপ্রস্থ|ইন্দ্রপ্রস্থে]] পাণ্ডবদের প্রাসাদ নির্মাণ, রাজসূয় যজ্ঞে [[যুধিষ্ঠির|যুধিষ্ঠিরের]] সম্রাট পদ লাভ ও কৌরবদের ঈর্ষা, [[শকুনি|শকুনির]] কপট [[পাশাদ্যূতক্রীড়া|দ্যুতক্রীড়াদ্যূতক্রীড়ায়]]য় পাণ্ডবদের রাজ্য ও সম্পদ হরণ, [[দুঃশাসন]] কর্তৃক [[দ্রৌপদী]]র বস্ত্রহরণ ও পাণ্ডবদের ১২ বছর বনবাস ও ১ বছর অজ্ঞাতবাস নির্ধারণ
এই সময় দ্রুপদ যজ্ঞ করে [[ধৃষ্টদ্যুম্ন]] ও [[দ্রৌপদী]] নামে দুই পুত্র-কন্যা লাভ করেন। পাণ্ডবরা ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়াবার সময় দ্রৌপদীর স্বয়ম্বরস্বয়ংবর সভা আয়োজিত হয়। ঘোষিত হয়, উঁচুতে ঝুলন্ত মাছের চোখটির প্রতিবিম্ব নীচে জলে দেখে ঘূর্ণায়মান চক্রের মধ্য দিয়ে যে রাজকুমার চোখটিকে শরবিদ্ধ করতে পারবে, সে দ্রৌপদীকে পত্নী হিসেবে লাভ করবে। অধিকাংশরাই এতে অসমর্থ হয় ও [[কর্ণ]] সাফল্যের সীমায় এলেও সূতপুত্র হিসেবে পরিচিত হওয়ায় দ্রৌপদী তাঁকে গ্রহণ করেন না। ব্রাহ্মণবেশী [[অর্জুন (পাণ্ডব)|অর্জুন]] এই পরীক্ষায় সমর্থ হয় ও দ্রৌপদীকে লাভ করেন। কিন্তু দ্রৌপদীকে নিয়ে পাণ্ডবরা কুন্তীর কাছে ফিরে এলে পাণ্ডবরা জানায় অর্জুন ভিক্ষায় এক দারুণ জিনিস পেয়েছেন। [[কুন্তী]] না দেখেই মন্তব্য করেন, “যা পেয়েছ, পাঁচ ভাই মিলে ভাগ করে নাও।” ধর্মসংকটে পড়েন পাণ্ডবেরা। অতঃপর দ্রৌপদীকে পঞ্চপাণ্ডবেরই স্ত্রী হিসেবে পরিচিত হতে হয়।