বিজয় সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox monarch | name = বিজয় সেন | title = বাংলার রাজা | image = |image_size = | caption = | reign = ১০৯৭... |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৭:২৫, ১৬ মে ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বিজয় সেন | |
---|---|
বাংলার রাজা | |
রাজত্ব | ১০৯৭ – ১১৬০ |
পূর্বসূরি | হেমন্ত সেন |
উত্তরসূরি | বল্লাল সেন |
সঙ্গী | বিলাশদেবী |
স্ত্রী |
|
রাজবংশ | সেন |
পিতা | হেমন্ত সেন |
ধর্ম | সনাতন |
সেন রাজবংশের প্রতিষ্ঠা
বিজয় সেন ছিলেন সেন রাজবংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা। তার পিতা হেমন্ত সেনের প্রতিষ্ঠিত ক্ষুদ্র সেন রাজ্যকে তিনি পরাক্রমশালী সম্রাজ্যে পরিনত করেন। তিনি ১০৯৭ থেকে ১১৬০ খ্রীস্টাব্দ পযন্ত বাংলায় রাজত্ব কারেন। তার প্রতিষ্ঠিত সেন বংশ ১০০ বছর পযন্ত টিকে ছিল। বিজয় সেনের বংশধরগন দাক্ষিনাত্যের কর্ণাট থেকে এদেশে এসেছিলেন। তিনি সূর বংশীয় রাজকন্যা বিলাশদেবীকে বিয়ে করেছিলেন। [১]
সামিরক অভিযান
বিজয় সেন পাল বংশের শেষ রাজাদের দূর্বলতার পূর্ণ সুযোগ নেন। সন্ধাকর নন্দী রচিত ‘রামচরিতম’ এ তার রাজত্বকালের উল্লেখ পাওয়া যায়। বিবাহসূত্রে সূর রাজ বংশের সাথে তার সুসসম্পর্ক ছিল। এছাড়া উড়িষ্যার শাসক অনন্তবর্মণএর সাথেও তার সামরিক মৈত্রী চুক্তি হয়েছিল। এই দুইটি বিষয় তাকে সেন সম্রাজ্য বিস্তারে সাহায্য করে। বিজয় সেন বর্মণ, ভিরা, রাগভ প্রভৃতি রাজন্যবর্গকে পরাজিত করেন। [২] দেওপাড়া শীলালিপি থেকে পাওয়া যায় যে বিজয় সেন কামরুপ ও কলিঙ্গ জয় করার লক্ষ্যে যুদ্ধ করেছিলেন। এরপর সম্ভবত উত্তর বিহারের কিছু অংশও অধিকার করে নেন। বিজয় সেন পাল রাজবংশের শেষ রাজা মদন পালকে তার রাজধানী গৌড় থেকে বিতাড়িত করেন। মদন পাল উত্তর বঙ্গে পলায়ন করেন। এবং পরবর্তী আট বছর সেখানে পাল বংশের শাসন কায়েম রাখেন। ১১৫২-৫৩ খ্রীস্টাব্দে মদন পালের মৃত্যুর পর বিজয় সেন সমগ্র উত্তরবঙ্গ অধিকার করে নেন। ১২ শতাব্দিতে তিনি বঙ্গ (দক্ষিন বাংলা) আক্রমন করেন। এবং বর্মনদের রাজধানী বিক্রমপুর অধিকার করে নেন।
মৃত্যু
১১৬০ খ্রীস্টাব্দে ৬২ বছরের দীর্ঘ রাজাত্বকালের অবসানের পর বিজয় সেন মারা যান।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |