কর্নিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dr.naoroze (আলোচনা | অবদান)
Dr.naoroze (আলোচনা | অবদান)
নতুন তথ্য ও তথ্যসূত্র সংয়োজন করা হলো।
৩ নং লাইন:
[[চিত্র:Schematic diagram of the human eye en.svg|right|thumb|মানুষের চোখের চিত্র (Transverse section)। ছবিতে উপরের দিক নির্দেশ করছে চোখের সন্মুখভাগ, যেখানে কর্নিয়া দেখানো হয়েছে। আর ছবির নিচের দিকে দেখানো হয়েছে Optic Nerve যা আসলে থাকে চোখের পেছনের দিকে। ]]
 
'''কর্নিয়া''' চোখের সম্মুখ প্রান্তের স্বচ্ছ অংশ। এটি ঢেকে রাখে আইরিশ এবং পিউপিলকে । পিউপিল হলো আইরিশের মাঝের ছিদ্রটি যা ছানিমুক্ত চোকেচোখে কালচে দেখায় এবং ছানিযুক্ত চোখে ছানির পরিপক্কতার মাত্রা অনুসারে ধূসর বা সাদা দেখায়। স্বাভাবিক দৃষ্টির জন্য কর্নিয়া স্বচ্ছ থাকা আবশ্যক। কর্নিয়াতে কোন রক্তনালী না থাকাটা এর স্বচ্ছ হওয়ার অন্যতম একটি কারন। স্বচ্ছতার কারণে এর ভেতর দিয়ে আলো চোখের ভেতরে প্রবেশ করে এবং পেছনের [[রেটিনা]]র ওপর পড়তে পারে। তখন আমরা কোন বস্তুকে দেখতে পাই। [[কর্ণিয়া]] আলোক রশ্মি প্রবেশে সাহায্য করে।
 
কর্ণিয়ায় প্রধানত ৫ টি স্তর থাকে। এগুলো হলো (বাহির থেকে ভেতরের দিকে)
১১ নং লাইন:
4. Descemet's membrane
5. Corneal endothelium
২০১৩ সালে University of Nottingham এর জনৈক Harminder Singh Dua একটি চমকপ্রদ তথ্য উপস্থাপন করেন। বিভিন্ন তথ্য ও ‍উপাত্তের মাধ্যমে উনি বোঝাতে চান যে, কর্নিয়ার ৩য় এবং ৪র্থ স্তরের মাঝে আরও একটি স্তর উপস্থিত। এটাকে উনি নাম দিয়েছেন Pre-Descemet's Layer or Dua's Layer. অবশ্য এ সংক্রান্ত তথ্য এনাটমি বা চক্ষুবিঝ্ঞানেরচক্ষুবিজ্ঞানের কোন বইতে এখনও সংযোজন করা হয়নি।
 
আঘাত লেগে বা জীবানুর সংক্রমনে কর্নিয়াতে আলসার হতে পারে। দ্রুত প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করা না হলে স্থায়ীভাবে কর্নিয়া ঘোলা (Corneal Opacity) হয়ে যেতে পারে। তখন দৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। ওষুধের দ্বারদ্বারা এর চিকিৎসা করা সম্ভব নয়। তখন একমাত্র চিকিৎসা হলো কর্ণিয়া প্রতিস্থাপন ( Keratoplasty)। মরনোত্তর চক্ষুদান বলতে পুরো চোখ নয়, শুধুমাত্র কর্নিয়া দান করাকে বোঝায়।
 
{{চোখ}}