ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৬৬ নং লাইন:
 
== অভিনব ভারতঃ অস্ত্র সজ্জিত বিপ্লব ==
১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ ঘোষিত হবার পর থেকে বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলন বয়কট আন্দোলন, স্বরাজ আন্দোলন, জাতীয় শিক্ষা আন্দোলন ও স্বদেশী আন্দোলনের রূপ পরিগ্রহ করে।১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে লখনৌও চুক্তি গৃহীত হয়।১৯১৯ ক্রিস্টাব্দে তুরস্কে গ্রেট বৃটেন কর্তৃক জেট বিমান হামলা এদেশের গণমানুষকে ক্ষুব্ধ করে তোলে।তাই ১৯১৯ থেকে ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন চলতে থাকে।এসময় হিন্দু-মুসলিম সৌহার্দ-সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়।অসহযোগ আন্তোলন চলাকালে মহাত্মা গান্ধি আইন অমান্য আন্দোলনের ঘোষণা দেন ১৯২২ সালের ২২ নভেম্বর।কিন্তু ১৯২৩ সালের নভেম্বর মাসে দিল্লীর চৌরিচৌরা নামক স্থানে স্থানীয় জনসাধারণ একটি পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগ করলে একজন দারোগাসহ ৩৮ জন পুলিশ নিহত হয়।ফলে মহাত্মা গান্ধিজি ১৯২৪ সালের ১১ ফেব্রুয়ারী এ আন্দোলনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি রক্ষার জন্য বেঙ্গল প্যাক্ট চুক্তি করেন।১৯২৬ সালে বৈপ্লবিক আন্দোলন শুরু হয় যা পরবর্তীতে স্বদেশী আন্দোলনে রূপ নেয়।১৯২৭ সালে নেহেরু প্রস্তাব গৃহিত হয়।১৯২৮- জিন্নাহর ১৪ দফা গৃহীত হয়। ১৯৩০-৩১ সালে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।১৯৩৫ সালে ভারত শাসন আইন পাশ হয়।১৯৪২ সালে ব্রিটিশ খেদাও বা ভারত ছাড় আন্দোলন হয়।১৯৪৩ সালের দুর্ভক্ষে অনেক মানুষ মারা যায়।ফলে জনসাধারণ ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন শুরু করে।১৯৪৬ সালে মন্ত্রিমিশন পরিকল্পনা গৃহীত হয়। এর পূর্ব ক্রিপস মিশন গৃহীত হয় যা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।১৯৪৭ সালের ২৩ মার্চ ক্লিমেন্ট এটলি ভারতবর্ষ এর স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট জিন্নাহর দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে পাকিস্তান গঠিত হয় ও ১৫ আগস্ট ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।
 
== চরম পরিনতি(১৯৪০-১৯৪৭) ==
== ১৯৪৭ ভারতের স্বাধীনতা ==