তালাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনাথ প্রত্যাহার
Omermbd (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ,অনিরেপক্ষ বাক্য মুছে ফেলা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
{{deadend|date=সার্চ ২০১১}}
 
'''''তালাক''''' শব্দের অর্থ 'বিচ্ছিন্ন', ত্যাগ করা ইত্যাদি। [[ইসলাম]] ধর্মে আনুষ্ঠানিক [[বিবাহ]] বিচ্ছেদকে তালাক বলা হয়। [[স্বামী]] সর্বাবস্থায় তালাক দিতে পারেন। [[স্ত্রী]] শুধুমাত্র তখনই তালাক দিতে পারবেন, যদি বিয়ের সময় এর লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়।
== তালাক ==
পারিবারিক জীবনে ভাঙ্গন ও বিপর্যয় অত্যন্ত মর্মান্তিক ব্যাপার। তালাক হচ্ছে এ বিপর্যয়ের চুড়ান্ত পরিণতি। পারিবারিক জীবনে চুড়ান্ত বিপর্যয় থেকে স্বামী স্ত্রী উভয়কে রক্ষার জন্য ইসলামে তালাকের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যখন চরমভাবে বিরোধ দেখা দেয়,পরস্পর মিলে মিশে স্বামী স্ত্রী হিসেবে শান্তিপূর্ণ ও মাধুর্য মন্ডিত জীবন যাপন যখন একেবারেই অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়,পারস্পারিক সম্পর্ক যখন হয়েপড়ে তিক্ত,বিষক্ত,একজনের মন যখন অপরজন থেকে এমন ভাবে বিমূখ হয়ে যায় যে,তাদের শুভ মিলনের আর কোন সম্ভাবনা থাকেনা; ঠিক তখনই এই চুড়ান্ত পন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ইসলামে। তালাক হচ্ছে নিরুপায়ের উপায়। স্বামী স্ত্রী পরস্পরকে বেঁধে রাখার শেষ চেষ্টাও যখন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় তখন বিবাহ নামক রশিকে ছিন্ন করে পরস্পরের অস্তিত্বকে রক্ষা করাই তালাকের উদ্দেশ্য। ইসলাম তালাক দেওয়ার ব্যাপারে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি অনুমোদন করে নি। তালাক প্রদানের ক্ষেত্রে সঠিক পন্থা স্পষ্টভাবে বেধে দিয়েছে। যা সর্বকালে ও সর্বযুগে অতীব ভারসাম্য পূর্ণ এবং বিজ্ঞান সম্মত।
 
 
বাংলাদেশে প্রচলিত ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইনের ৭ ধারা মতে তালাক সক্রান্ত যে বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে, সেখানে তালাক ঘোষণার কোন পদ্ধতি বলা হয়নি। মুসলিম পারিবারিক আইনে বলা হয়েছে- "কোন পুরুষ তাহার স্ত্রীকে তালাক দিতে চাহিলে তাহাকে মুসরিম আইনে অনুমোদিত যে কোন পদ্ধতিতে ঘোষণার পরই তিনি তাহার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন এ মর্মে চেয়ারম্যানকে লিখিত ভাবে নোটিশ প্রদান করবেন এবং স্ত্রীকেও উহার নকল দিবেন" অর্থাৎ তালাক প্রদান বা ঘোষণার ক্ষেত্রে ইসলামী শরীয়তের প্রবর্তিত পদ্ধতিই হচ্ছে মুসলিম পারিবারিক আইনের পদ্ধতি। তাই শরীয়ত প্রবর্তিত তালাক সংক্রান্ত বিধানাবলি ভালভাবে জানা ও বুঝা খুবই জরুরী। বিশেষ করে নিকাহ রেজিস্ট্রারদের এ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকা অত্যন্ত জরুরী। এদিকে লক্ষ রেখে নিম্নে তালাকের সংঙ্গা,প্রকারভেদ,
পরিভাষায় তালাক অর্থ "বিবাহের বাঁধন তুলিয়া ও খুলিয়া দেওয়া, বা বিবাহের শক্ত বাঁধন খুলিয়া দেওয়া "স্বামী তার স্ত্রীর সকল সম্পর্ক ছিন্ন করে দেওয়া।
 
পারিবারিক জীবনে ভাঙ্গন ও বিপর্যয় অত্যন্ত মর্মান্তিক ব্যাপার। তালাক হচ্ছে এ বিপর্যয়ের চুড়ান্ত পরিণতি। পারিবারিক জীবনে চুড়ান্ত বিপর্যয় থেকে স্বামী স্ত্রী উভয়কে রক্ষার জন্য ইসলামে তালাকের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যখন চরমভাবে বিরোধ দেখা দেয়,পরস্পর মিলে মিশে স্বামী স্ত্রী হিসেবে শান্তিপূর্ণ ও মাধুর্য মন্ডিত জীবন যাপন যখন একেবারেই অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়,পারস্পারিক সম্পর্ক যখন হয়েপড়ে তিক্ত,বিষক্ত,একজনের মন যখন অপরজন থেকে এমন ভাবে বিমূখ হয়ে যায় যে,তাদের শুভ মিলনের আর কোন সম্ভাবনা থাকেনা; ঠিক তখনই এই চুড়ান্ত পন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ইসলামে। তালাক হচ্ছে নিরুপায়ের উপায়। স্বামী স্ত্রী পরস্পরকে বেঁধে রাখার শেষ চেষ্টাও যখন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় তখন বিবাহ নামকনামকছে, রশিকেসেখানে ছিন্নতালাক করেঘোষণার পরস্পরেরকোন অস্তিত্বকেপদ্ধতি রক্ষাবলা করাইহয়নি। তালাকেরমুসলিম পারিবারিক আইনে বলা হয়েছে- "কোন পুরুষ উদ্দেশ্য।তাহার ইসলামস্ত্রীকে তালাক দেওয়ারদিতে ব্যাপারেচাহিলে অতিরিক্ততাহাকে বাড়াবাড়িমুসরিম অনুমোদনআইনে করেঅনুমোদিত যে কোন পদ্ধতিতে ঘোষণার পরই তিনি তাহার নি।স্ত্রীকে তালাক প্রদানেরদিয়েছেন এ মর্মে চেয়ারম্যানকে লিখিত ভাবে নোটিশ প্রদান করবেন এবং স্ত্রীকেও উহার নকল দিবেন" অর্থাৎ তালাক প্রদান বা ঘোষণার ক্ষেত্রে সঠিকইসলামী পন্থাশরীয়তের স্পষ্টভাবেপ্রবর্তিত বেধেপদ্ধতিই দিয়েছে।হচ্ছে যামুসলিম সর্বকালেপারিবারিক আইনের পদ্ধতি। তাই শরীয়ত প্রবর্তিত তালাক সংক্রান্ত বিধানাবলি ভালভাবে জানাসর্বযুগেবুঝা অতীবখুবই ভারসাম্যজরুরী। পূর্ণবিশেষ এবংকরে বিজ্ঞাননিকাহ সম্মত।রেজিস্ট্রারদের এ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকা অত্যন্ত জরুরী। এদিকে লক্ষ রেখে নিম্নে তালাকের সংঙ্গা,প্রকারভেদ,
আমাদের করণীয় ইত্যাদি বিষয় সংক্ষিপ্তভাবে উল্লেখ করা হল।