লালা লাজপত রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox person |name= লালা লাজপত রায় |birth_date= ২৮ জানুয়ারী ১৮৬৫ |death_date= ১৭ নভেম্...
 
Ovijatrik (আলোচনা | অবদান)
১৩ নং লাইন:
'''লালা লাজপত রায়''' ({{lang-en|Lala Lajpat Rai}}; [[পাঞ্জাবি ভাষা|পাঞ্জাবী]]:ਲਾਲਾ ਲਾਜਪਤ ਰਾਏ) একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী । তাঁকে ''পাঞ্জাব কেশরি'' নামেও জানা যায়। তিনি [[পাঞ্জান ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ]]ও [[লক্ষী বিমা কম্পানী]] স্থাপন করেছিলেন।<ref>http://bharatkenayak.blogspot.in/2011_03_10_archive.html</ref> তিনি [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের]] চরম পন্থীদলের লাল-বাল-পালের অন্যতম নেতা। ১৯২৮ সনে [[সাইমন কমিশন|সাইমন কমিশনের]] বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনিতে অংশগ্রহন করেন । সেখানে তিনি পুলিশের লাঠি চার্চে গভির ভাবে আহত হন। ১৯২৮ সনের ১৭ নভেম্বর তারিখে তাঁর মৃত্যু হয়।
==জীবনি==
১৮৬৫ সনের ২৮ জানুয়ারী তারিখে [[পাঞ্জাব|পাঞ্জাবে]] লালা লাজপত রায় জন্মগ্রহন করেন।<ref>http://chetnaprawah.blogspot.in/2010/05/blog-post_1492.html</ref>। তাঁর পিতার নাম মুনসি রাধা কৃষ্ণণ আজাদ। <ref>http://www.haryana-online.com/People/lala_lajpat_rai.htm</ref> তিনি কিছুসময়কাল [[হরিয়াণা|হরিয়াণার]] [[রোহতক]] এবং [[হিসার]] শহরে উকালতি করেন। তিনি [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস]] দলের অন্যতম নেতা ছিলেন। [[বাল গঙ্গাধর তিলক]] ও [[বিপিন চন্দ্র পাল|বিপিন চন্দ্র পালের]] সহিত তিনি [[লাল-বাল-পাল]] নামেই বিখ্যাত ছিলেন। এই তিন নেতারাই ভারতে সর্বপ্রথম ব্রিটিশ থেকে ভারতের স্বাধীনতার দাবী করেন পরবর্তি সময়ে সমগ্র ভারতবাসী এই [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|আন্দোলনে]] জড়িয়ে পড়ে। তিনি [[স্বামী দয়ানন্দ সরসত্বীসরস্বতী|স্বামী দয়ানন্দ সরসত্বীরসরস্বতী]] সহিত আর্য সমাজকে পাঞ্জাবে জনপ্রিয় করে তোলেন। তিনি অনেক স্থানে দুর্ভিক্ষের সময় শিবির স্থাপন করে লোকের সেবা করেছেন। ১৯২৮ সনের ৩০ অক্টোবর তারিখে তিনি সাইমন কমিশনের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনিতে অংশগ্রহন করেন । সেখানে তিনি পুলিশের লাঠি চার্চে গভির ভাবে আহত হন। গুরুতরভাবে আহত হয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘’আমার শরীরে করা ব্রিটিশের প্রহার, ব্রিটিশের ধংসের কারণ হয়ে উঠবে’’। ব্রিটিশের প্রহারে গুরুতরভাবে আহত হওয়ার ফলে ১৯২৮ সনের ১৭ নভেম্বর তারিখে তাঁর মৃত্যু হয়<ref>http://pustak.org/bs/home.php?bookid=3530</ref>।
 
==লালাজির মৃত্যুর প্রতিশোধ==
লালাজির মৃত্যুর ফলে সমগ্র দেশ উত্তেজিত হয়ে উঠে। [[চন্দ্রশেখর আজাদ]], [[ভগত সিং]], [[রাজগুরু]] ও [[সুখদেব]] ও অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীরা লালাজির মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা নেয়। ১৯২৮ সনের ১৭ ডিসেম্বর তারিখে এই স্বাধীনতা সংগ্রামীরা লালাজির মৃত্যুর প্রতিশোধ স্বরুপ ব্রটিশ পুলিশ অফিসার [[সাংডর্স|সাংডর্সকে]] গুলিদ্বারা হত্যা করে। সাংডর্সের হত্যার জন্য রাজগুরু, সুখদেব ও ভগত সিংহকে ব্রিটিশ সরকারের ন্যায়ালয় থেকে ফাঁসীর আদেশ দেওয়া হয়।