সেলিনা হোসেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sudipta (আলোচনা | অবদান)
Sudipta (আলোচনা | অবদান)
৪০ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
সেলিনা হোসেনের কর্মজীবন শুরু হয় [[১৯৭০]] সালে [[বাংলা একাডেমী|বাংলা একাডেমীর]] গবেষণা সহকারী হিসেবে। তিনি [[১৯৬৮]] সালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে চাকরীচাকরি পাওয়ার আগ পর্যন্ত বিভিন্ন পত্রিকাতে উপসম্পাদকীয়তে নিয়মিত লিখতেন। ১৯৭০ সালে দুটো চাকরীরচাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য চিঠি পান। একটি বাংলা একাডেমিতে অন্যটি পাবলিক সার্ভির্স কমিশন থেকে সরকারীসরকারি কলেজের জন্য। বাংলা একাডেমীরএকাডেমির চাকরীরচাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে ছিলেন বাংলা একাডেমীর তৎকালীন পরিচালক [[কবীর চৌধুরী]], ড. মুহম্মদ এনামুল হক, ড. নীলিমা ইব্রাহিম, [[আবদুল্লাহ আলমুতী শরফুদ্দীন]] প্রমুখ। এর পাশাপাশি [[পাবলিক সার্ভিস কমিশন|পাবলিক সার্ভিস কমিশনে]] সরকারি কলেজের চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে বোর্ডে শহীদ অধ্যাপক [[মুনীর চৌধুরী|মুনীর চৌধুরীকে]] পান। কর্মরত অবস্থায় তিনি বাংলা একাডেমীর 'অভিধান প্রকল্প', 'বিজ্ঞান বিশ্বকোষ প্রকল্প', 'বিখ্যাত লেখকদের রচনাবলী প্রকাশ', 'লেখক অভিধান', 'চরিতাভিধান' এবং 'একশত এক সিরিজের' গ্রন্থগুলো প্রকাশনার দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও ২০ বছরেরও বেশি সময় 'ধান শালিকের দেশ' পত্রিকা সম্পাদনা করেন। তিনি [[১৯৯৭]] সালে বাংলা একাডেমীর প্রথম মহিলা পরিচালক হন। [[২০০৪]] সালের [[জুন ১৪|১৪ জুন]] চাকুরি থেকে অবসর নেন।<ref>[http://gunijan.org.bd/GjProfDetails_action.php?GjProfId=66 :: Welcome to GUNIJAN :: The Eminent :: Largest electronic journal of bangladeshi eminents :<!-- Bot generated title -->]</ref> প্রথম গল্পগ্রন্থ ''উৎস থেকে নিরন্তর'' প্রকাশিত হয় [[১৯৬৯]] সালে। ভ্রমণ তাঁর নেশা। তাঁর মোট উপন্যাসের সংখ্যা ২১টি, গল্প গ্রন্থ ৭টি এবং প্রবন্ধের গ্রন্থ ৪টি।
 
== '''গ্রন্থতালিকা''' ==