যায়যায়দিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Maksud (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''দৈনিক যায় যায় দিনযায়যায়দিন''' [[বাংলাদেশ]] থেকে [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] প্রকাশিত একটি দৈনিক সংবাদপত্র। এ সংবাদপত্রটির সম্পাদক [[শফিক রেহমান]]। শুরুতে এটি সাপ্তাহিক ''যায় যায় দিনযায়যায়দিন'' হিসেবে প্রকাশিত হয়ে আসছিল। পাঠকদের দাবীর মুখে এটি দৈনিকে রুপান্তরিত হয়।{{সত্যতা}}উল্লেখ্য যে এটি প্রথম বার দৈনিক হিসেবে ট্যাবলয়েড আকারে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৯৯ সালে। সে সময় তেমন সাড়া না পাওয়ায় দৈনিক হিসেবে প্রকাশ বন্ধ করে দেয়া হয়। এরপর আবার ২০০৬ সালে নতুন আঙিকে পত্রিকাটি দৈনিক হিসেবে প্রকাশ আরম্ভ হয়।
 
 
== ইতিহাস ==
এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে পত্রিকাটি দারুন ভূমিকা পালন করে। ফলে এরশাদ সরকার কর্তৃক শফিক রেহমান অবাঞ্ছিত ঘোষিত হন।
 
==অবস্থান==
যায়যায়দিন পত্রিকাটি ঢাকায় "যায়যায়দিন মিডিয়াপ্লেক্স" ভবনে অবস্থিত। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] এটিই সবচেয়ে বিলাসবহুল পত্রিকা অফিস।
 
==যায়যায়দিন অফিস==
[[Image:Jaijaidin_Office_Outside_sm.jpg]]
যায়যায়দিন মিডিয়াপ্লেক্স [[ঢাকা|ঢাকার]] তেজগাঁও বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত। কমপ্লেক্সটি দুটি বাড়ী নিয়ে গঠিত। দক্ষিণের বাড়ীটি তিনতলা বিশিষ্ট। এর নিচতলায় প্রকাশনা শাখা, বাণিজ্যিক বিভাগ, বিপনন বিভাগ ও অভ্যর্থনা ডেস্ক অবস্থিত। দ্বিতীয় তলা সর্বসাধারনের জন্য উম্মুক্ত। গোলটেবিল বৈঠকের জন্য "ক্লিনটন রুম" ব্যবহৃত হয়। সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া এ. বিউটেনিস এই কক্ষের উদ্বোধন করেন। বিভিন্ন কর্মশালা আয়োজনের জন্য রয়েছে "মাহাথির রুম"। "মনরো স্টুডিও" পত্রিকার ফটোস্টুডিও ও টেলিভিশন অনুষ্ঠান ধারনের জন্য ব্যবহৃত হয়। "হিচকক হল" হচ্ছে একটি ৪০ আসনের মুভি থিয়েটার। এর পরে আছে "পিকাসো গ্যালারি" এবং "চে ক্যাফে"। এখানে যায়যায়দিনের জনপ্রিয় কলাম "চে ক্যাফেতে দশ মিনিট" আয়োজন করা হয়।
 
 
 
 
==বহিঃসংযোগ==