ইউক্যালিপটাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
পরিবর্ধন করা হলও
১ নং লাইন:
{{italic title}}
{{taxobox
|image = Eucalyptus tereticornis flowers, capsules, buds and foliage.jpeg
১৬ ⟶ ১৭ নং লাইন:
| diversity = প্রায় ৭০০ প্রজাতি
| diversity_link = List of Eucalyptus species
|synonyms = ''Aromadendron'' <small>Andrews ex Steud.</small><br />
''Eucalypton'' <small>St.-Lag.</small><br />
''Eudesmia'' <small>R.Br.</small><br />
''Symphyomyrtus'' <small>Schauer</small><ref>{{cite web |url=http://www.ars-grin.gov/cgi-bin/npgs/html/genus.pl?4477 |title=''Eucalyptus'' L'Hér. |work=Germplasm Resources Information Network |publisher=United States Department of Agriculture |date=2009-01-27 |accessdate=2010-02-28}}</ref>
|range_map = Distribution.eucalyptus.png
|range_map_caption = প্রকৃতিগতNatural ভাবে প্রাপ্তrange
|}}
'''''ইউক্যালিপটাস''''' ({{lang-la|''Eucalyptus''}}) [[Myrtaceae]] পরিবারের একটি [[গণ (জীববিদ্যা)|গণের]] নাম এটি মূলত একটি কাঠের গাছ যা প্রকৃতিগত ভাবে অষ্ট্রেলিয়ায় পাওয়া যায়। যদিও এর আবহাওয়াগত অভিযোজন ক্ষমতার কারনেকারণে প্রায় সব মহাদেশেই দেখতে পাওয়া যায়। সারা বিশ্বে ইউক্যালিপটাসের প্রায় ৭০০ প্রজাতি আছে তবে অষ্ট্রেলিয়া[[পাপুয়া মহাদেশেরনিউ বাইরেগিনি]] ও [[ইন্দোনেশিয়া]] পর্যন্ত এর প্রাকৃতিক ভাবে বিস্তার রয়েছে। পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মাত্র ১৫টি প্রজাতিইপ্রজাতি দেখতেচালু পাওয়াকরা যায়।উদ্ভিদ হিসেবে। দ্রুতবর্ধনশীলতা এবং অভিযোজন ক্ষমতার কারনে এটি অনেক দেশেই কাঠের গাছ হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে যদিও উল্লেখ্য যে এই ইউক্যালিপটাসের কোন প্রজাতিই তুষারপাত সহ্য করতে পারে না। এটা উষ্ণমণ্ডলীয় এবং উষ্ণ উভয় প্রকারের জলবায়ুর প্রদেশে বেচে থাকতে সক্ষম।
 
ভারতীয় উপমহাদেশের বেশ কিছু জায়গায় উদাহরণস্বরুপ ভারতে, বাংলাদেশে ইউক্যালিপ্টাস গাছকে নীলগিরি বা নীলগিরি গাছ নামে ডাকা হয়|
''ইউক্যালিপটাস'' হচ্ছে মোট তিনটি গণের একই উল্লেখিত নাম যাদেরকে এই "[[eucalypt]]s" নামে ডাকা হয়। অন্য গণ দুটি হচ্ছে ''[[Corymbia|কোরিম্বিয়া]]'' এবং ''[[Angophora|অ্যাঙ্গোফোরা]]''।<ref>{{cite book |url=http://books.google.com/books?id=NJ6PyhVuecwC |title=The Names of Plants |first=D. |last=Gledhill |edition=4 |publisher=Cambridge University Press |isbn=978-0-521-86645-3 |year=2008 |page=158 |accessdate=2013-11-22}}</ref>
ভারতীয় উপমহাদেশের বেশ কিছু জায়গায় উদাহরণস্বরুপ ভারতে, বাংলাদেশে ইউক্যালিপ্টাস গাছকে নীলগিরি বা নীলগিরি গাছ নামে ডাকা হয়। এই গাছের তেলের অনেক ব্যবহার রয়েছে,বিশেষত এন্টিসেপটিক ও পরিস্কারক হিসেবে, মশা নিধনেও এই তেলের ভূমিকা রয়েছে। কাঠ হিসেবে এর রয়েছে ব্যবহার, বেশ সুদর্শন এর পাতা, মসৃণ কান্ড। এদের ফূল সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি ছাড়াও বেশ স্বাদিষ্ট মধূ প্রস্তুতে কাজে লাগে। বেশ কিছু ইউক্যালিপ্টাস এর প্রজাতিতে গাম নিঃসরণের কারণে এদেরকে gum tree হিসেবে অভিহিত করা হয়।
 
তবে এর ক্ষতিকর কিছু দিক আছে। এই গাছটিতে অধিক পরিমাণে তেল থাকায় এটা বেশ দাহ্য এবং খোদ এর আবাসভূমি অস্ট্রেলিয়াতে একে অগ্নি সৃষ্টিকারী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই আবাসিক এলাকায় বা ঘরবাড়ির কাছে এটাকে কম লাগানো হয়। তবে বড় বড় সড়কের ধারে সারিবদ্ধ ভাবে লাগানো থাকে আর বসন্তে এর চমক লাগানো ফূল দেখে প্রায় চেনাই যায় না যে সারাবছর অনাড়ম্বর থাকা এই বৃক্ষটিকে।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}
<references/>
 
[[বিষয়শ্রেণী:ইউক্যালিপটাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলিয়ার উদ্ভিদকুল]]
 
[[বিষয়শ্রেণী:ইন্দোনেশিয়ার উদ্ভিদকুল]]
{{Link FA|he}}