ফসফরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rajiaasad (আলোচনা | অবদান)
Rajiaasad (আলোচনা | অবদান)
৪ নং লাইন:
== আবিষ্কার ==
ফসফরাস আবিষ্কৃত মৌলগুলোর মধ্যে ১৫ তম। একারনে এবং বিস্ফোরক, বিষ ও নার্ভ এজেন্ট তৈরিতে এটি ব্যবহারের কারনে একে প্রায়ই শয়তানের মৌল নামে ডাকা হয়। ফসফরাস আবিস্কারের কৃতিত্ব জার্মান আলকেমিস্ট হেনিগ ব্রান্ডকে দেয়া হয় যিনি ১৬৬৯ সালে এটি আবিস্কার করেন, যদিও অন্যান্য কেমিস্টরাও কাছাকাছি সময়ে হয়ত ফসফরাস আবিস্কার করে থাকতে পারেন। ব্রান্ড মুত্র নিয়ে পরিক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন যাতে বেশ কিছু পরিমান দ্রবীভুত বিপাকীয় ফসফেট ছিল। হামবুর্গে কাজ করার সময়, ব্রান্ড মুত্রকে পাতন করে কিছু লবন তৈরির মাধ্যমে পৌরানিক কাহিনীর ফিলসফার স্টোন তৈরির চেষ্টা করছিলেন, কিন্তু পরিবর্তে এমন একটি পদার্থ পেলেন যা অন্ধকারে জ্বলে আর চমৎকার ভাবে পোড়ে। এই পদার্থের নাম দেয়া হল ''ফসফরাস মিরাবিলিস'' বা অলৌকিক আলোর ধারক।
== বৈশিষ্ট্য ==
 
 
== যৌগসমূহ ==
ফসফরাস প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না। কিন্তু,, এটি অনেক খনিজ পদার্থে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়..বিশেষ করে ফসফেট। অজৈব ফসফেট রক যা কিনা আংশিকভাবে অ্যাপাটাইট দিয়ে তৈরী এটাই এখন প্রধান উৎস ফসফরাসের।