সিরিমাবো বন্দরনায়েকে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
রাজনৈতিক জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ |
সম্প্রসারণ |
||
৫৫ নং লাইন:
}}
'''সিরিমা রাতওয়াত ডায়াস বন্দরনায়েকে''' ({{lang-si|සිරිමා රත්වත්තේ ඩයස් බණ්ඩාරනායක}}, {{lang-ta|சிறிமா ரத்வத்தே டயஸ் பண்டாரநாயக்கே}}; [[জন্ম]]: [[১৭ এপ্রিল]], [[১৯১৬]] - [[মৃত্যু]]: [[১০ অক্টোবর]], [[২০০০]]) [[শ্রীলঙ্কা|শ্রীলঙ্কার]] বিশিষ্ট [[রাজনীতি|রাজনীতিবিদ]] ও ৬ষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এছাড়াও তিনি আধুনিক বিশ্বের প্রথম [[মহিলা]] [[head of government|সরকার প্রধান]] ছিলেন। '''সিরিমাভো বন্দরনায়েকে''' তিনবার সিলন ও [[Prime Minister of Sri Lanka|শ্রীলঙ্কার]] [[প্রধানমন্ত্রী]] হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৫৯ সালে নিহত পূর্বতন প্রধানমন্ত্রী [[S. W. R. D. Bandaranaike|সলোমন বন্দরনায়েকের]] বিধবা পত্নী ছিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার চতুর্থ [[President of Sri Lanka|রাষ্ট্রপতি]] [[চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা]] এবং সাবেক [[স্পিকার]] ও মন্ত্রী [[Anura Bandaranaike|অনুঢ়া বন্দরনায়েকে]] তাঁর সন্তান।<ref name="Sirimavo-britannica">{{cite web|url=http://www.britannica.com/eb/article-9012125/Sirimavo-RD-Bandaranaike|title=Sirimavo R.D. Bandaranaike (prime minister of Sri Lanka)|publisher=BRITANNICA-Online}}</ref><ref name="Sirimavo-BBC">{{cite news|url=http://news.bbc.co.uk/2/hi/south_asia/964914.stm|title=Sirimavo Bandaranaike: First woman premier|publisher=BBC News|date=10 October 2000}}</ref>
== রাজনৈতিক জীবন ==
৬৪ নং লাইন:
তাঁর হত্যাকাণ্ডের ফলে সরকারে শূন্যতা সৃষ্টি হয়। সম্ভাব্য উত্তরাধিকারী সি. পি. ডি সিলভা গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় লন্ডনে চিকিৎসার্থে গমন করলে শিক্ষামন্ত্রী [[Wijeyananda Dahanayake|বিজেনন্দ দাহানায়েকে]] আপদকালীন প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হন। অস্থিতিশীল সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হন ও [[Ceylonese parliamentary election, March 1960|মার্চ, ১৯৬০]] সালের নির্বাচনে এসএলএফপি পরাজিত হয়।
এ সময় সিরিমাভো অগ্রসর হন ও তাঁর স্বামীর দলে নেতৃত্ব দেন। এভাবেই তিনি রাজনীতি অঙ্গনে প্রবেশ করেন। ১৯৬০ সালে এম. পি. ডি জয়সা, জুনিয়র
নভেম্বর, ১৯৯৪ সালে সিরিমাভো'র কন্যা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা জোটবদ্ধ পিপলস অ্যালায়েন্স দলের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। তন্মধ্যে শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টির নেতৃত্বে থাকা সিরিমাভোকে তাঁর নবগঠিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনোনীত করেন।
== ব্যক্তিগত জীবন ==
প্রখ্যাত [[Radala|রাদালা]] পরিবারের সন্তান হিসেবে সিরিমাভো বন্দরনায়েকে জন্মগ্রহণ করেন। চার ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি বড় সন্তান ছিলেন। বাবা [[State Council of Ceylon|স্টেট কাউন্সিলের]] সদস্য ছিলেন। কলম্বোর সেন্ট ব্রিজেট'স কনভেন্টে পড়াশোনা করেন তিনি। ১৯৪০ সালে সলোমন ওয়েস্ট রিজওয়ে ডায়াস বন্দরনায়েকের সাথে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন। সুনেত্রা, চন্দ্রিকা ও অনুঢ়া নামে তাঁদের তিন সন্তান ছিল।
প্রায় চল্লিশ বছর রাজনৈতিক জীবনের সাথে সম্পৃক্ত সিরিমাভো ১০ আগস্ট, ২০০০ তারিখে রাজনীতি থেকে দূরে সরে যান। এর ঠিক দুই মাস পর ৮৪ বছর বয়সে হৃদযন্ত্রক্রিয়ায় আক্রান্ত হলে দেহাবসান ঘটে তাঁর।
== তথ্যসূত্র ==
|