আবু তাহের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৯৮ নং লাইন:
১। বৈধ সরকারকে উৎখাতের অপচেষ্টা ।
২। সেনাবাহিনীতে বিশৃংখলা সৃষ্টি ।
 
প্রথমতঃ হাস্যকর ব্যাপার হল – বৈধ সরকার ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার । তার থেকে বেআইনীভাবে ক্ষমতা দখল করে খন্দকার মোশতাক এবং তার থেকে ক্ষমতার দন্ড সরিয়ে নেন খালেদ মোশাররফ সেখান থেকে তাহের কোন বৈধ সরকারকে উৎখাত করলেন সেটাই রহস্য !!!
দ্বিতীয়তঃ সেনাবাহিনীতে বিশৃংখল সৃষ্টির এই ঘটনার সম্পূর্ণ সমর্থন জিয়াউর রহমান দিয়েছিলেন । যার সুবিধাভোগ করেই আজ তিনি তাহেরকে গ্রেপ্তার করার মত স্থানে আছেন । এবং এই জিয়াউর রহমানই ৭ই নভেম্বরকে ‘জাতীয় সংহতি দিবস’ ঘোষণা করেছেন । একই ঘটনা কি করে একই সাথে বিশৃংখলা আর সংহতি দিবস হয় ?
২১৫ ⟶ ২১৬ নং লাইন:
ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে কবিতা পড়ে গেলেন জাতীয় সংহতি দিবসের নায়ক কর্ণেল তাহের ।
 
‘। জন্মেছি ‘জন্মেছি সারা দেশটাকে কাঁপিয়ে তুলতে
কাঁপিয়েই গেলাম
জন্মেছি তাদের বুকে পদচিহ্ন আকব বলে
২২৭ ⟶ ২২৮ নং লাইন:
পৃথিবী
এবারের মত অবশেষে বিদায় নিলাম ।’
 
‘অলরাইট । গো এহেড । ডু ইওর ডিউটি । আই অ্যাম রেডি ।’
গলায় ফাঁসির দড়ি তুলে নেন ক্রাচে ভর করে হেঁটে চলা কিংবদন্তি কর্ণেল তাহের ।