মনসামঙ্গল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৩ নং লাইন:
=== মূল উপাখ্যান ===
''মনসামঙ্গল'' কাব্যের মূল আখ্যানবস্তুটি নিম্নরূপ:<ref name = banglamangalkabyeritihas/>{{Rp|২২৪-২৬}}
চম্পক নগরের অধীশ্বর বণিক চাঁদ সদাগর।শিবের মহাভক্ত চাঁদ শিবের থেকে মহাজ্ঞান লাভ করেছেন।
 
মানুষের পূজা ব্যতীত দেবত্ব অর্জন সম্ভব নয়;তাই মনসা চাঁদের কাছে পূজা চাইলেন।শিবভিন্ন অপর কাউকে পূজা করতে চাঁদ প্রত্যাখ্যান করলেন।
এমনকী পত্নী সনকার মনসার ঘটে হেঁতালদন্ডের বাড়ি মারেন।
পরিণামে মনসা কৌশলে চাঁদের মহাজ্ঞান হরণ করেন এবং ছয়পুত্রকে বিষ দিয়ে হত্যা করেন।তারপর সমুদ্রপথে চাঁদের বাণিজ্যতরী সপ্তডিঙা মধুকর ডুবিয়ে চাঁদকে সর্বস্বান্ত করেন।চাঁদ কোনক্রমে প্রাণরক্ষা করেন।
মনসা ছলনা করে স্বর্গের নর্তকদম্পতি অনিরুদ্ধ-ঊষাকে মর্ত্যে পাঠালেন।
অনিরুদ্ধ চাঁদের ঘরে জন্মাল লখিন্দর রূপে, আর উজানী শহরে সাধু-বণিকের ঘরে বেহুলা রুপে ঊষা জন্ম নিল।
বহুকাল পর চাঁদ সহায়-সম্বলহীনভাবে চম্পক নগরে ''উন্মত্ত পাগল বেশে করিল গমন''।অবশেষে পিতা-পুত্রের মিলন ঘটল।
বেহুলার সাথে লখিন্দরের বিবাহ স্থির হল ।মনসা বৃদ্ধাবেশে এসে ছল করে বেহুলাকে শাপ দিল, ''বিভা রাতে খাইবা ভাতার''।
সাতালি পর্বতে লোহার বাসরঘর বানান হল।কিন্তু গোপনে মনসার নির্দেশে একটি ছিদ্র রাখা হল।ছিদ্র পথে কালনাগিনী ঢুকে লখাইকে দংশন করল।
বেহুলা স্বামীর মৃতদেহ নিয়ে কলার মাজসে ভেসে পাড়ি দিল মনসার উদ্দেশে।বহু বিপদ অতিক্রম করে অবশেষে নেতো ধোবানির সাহায্যে দেবপুরে পৌছে নাচের মাধ্যমে দেবতাদের তুষ্ট করল।তখন দেবতাদের আদেশে মনসা লখীন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে দিল।বেহুলার সতীত্বের মহিমায় মুগ্ধ হয়ে অবশেষে চাঁদ মনসার পুজো দিল।
মর্ত্যবাসের মেয়াদ ফুরাতে বেহুলা-লখীন্দর আবার ইন্দ্রসভায় স্থান পেল।
== কবি ==
# হরিদত্ত
 
# বিপ্রদাস পিপলাই
# বিজয়গুপ্ত
# নারায়ণ দেব
# কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ
== পাদটীকা ==
{{reflist}}
২৩ ⟶ ৩৭ নং লাইন:
 
[[বিষয়শ্রেণী:মঙ্গলকাব্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা সাহিত্যসাহিত্যের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য]]