বৈষ্ণব পদাবলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
119.30.47.21-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে AftabBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''বৈষ্ণব পদাবলি''' বা '''বৈষ্ণব পদাবলী''' বৈষ্ণব ধর্মতত্ত্বের রসভাষ্য নামে খ্যাত এক শ্রেণীর ধর্মসঙ্গীত সংগ্রহ। [[বৈষ্ণব সাহিত্য|বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যর]] সূচনা ঘটে চর্তুদশ শতকে [[বিদ্যাপতি]] ও [[চণ্ডীদাস|চন্ডীদাশ]]-এর সময়ে তবে ষোড়শ শতকে এই সাহিত্যের বিকাশ হয়। বৈষ্ণব পদাবলীর প্রধান অবলম্বন রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা।
বৈষ্ণব পদাবলির শিল্পীরা ছিলেন নরহরি সরকার, বাসু ঘোষ, লোচন দাস,[[গোবিন্দদাস]], প্রমুখ। 'লীলাকীর্তন' সংগঠনের প্রধান, নরোত্তম ঠাকুর ও ছিলেন শিল্পী। শ্রীচৈতন্য পরে একে ধর্মীর সঙ্গীতে রুপান্তরিত করেন। বৈষ্ণব পদাবলি ব্রজবলি ও বাংলা ভাষায় রচিত।
 
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কিছু গান যেমন-'[[ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী]]' বৈষ্ণব পদাবলী দ্বারা প্রভাবিত। যেমনএছাড়া-'ওহে জীবন বল্লভ', 'মাঝে মাঝে তব দেখা পাই', 'নয়ন তোমারে পায়না দেখিতে', 'আমি জেনেশুনে তবু ভুলে আছি,' ইত্যাদি গানে বৈষ্ণব পদাবলীর ভাব ইত্যাদি।পরিস্ফুট।
 
{{অসম্পূর্ণ}}